• রোববার   ২৬ মার্চ ২০২৩ ||

  • চৈত্র ১১ ১৪২৯

  • || ০৩ রমজান ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা স্বাধীনতা দিবসে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে সরকার আমরা যুদ্ধ-সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি আদায়ে সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে ২৫ মার্চ ১৯৭১: রক্ত আর আর্তচিৎকারের ভয়াল রাত যে কোনো অর্জনেই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়: প্রধানমন্ত্রী গুণীজনদের হাতে স্বাধীনতা পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আজকের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে প্লেন চলাচলের কেন্দ্রে পরিণত করতে রোডম্যাপ জরুরি জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার কাজ করে যাচ্ছে দেশের আবহাওয়া-জলবায়ু দিন দিন চরমভাবাপন্ন হয়ে উঠছে বঙ্গবন্ধুই ভূমিহীন ও গৃহহীনদের আশ্রয় দিতে গুচ্ছগ্রাম করেন ৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে বিএনপি সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী দুঃখী মানুষের মুখের হাসিই বড় প্রাপ্তি: প্রধানমন্ত্রী ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ের সময় খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী আমরা যুদ্ধ ও আগ্রাসন সমর্থন করি না: শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা সাবমেরিন ঘাঁটির যাত্রা শুরু

উপকূলের জেলেদের সুরক্ষায় চালু হচ্ছে মোবাইল নেটওয়ার্কিং

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২২  

উপকূলীয় অঞ্চলের জেলেদের সুরক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো চালু হতে যাচ্ছে গ্লোবাল সিস্টেম অব মোবাইল নেটওয়ার্ক (জিএসএম)। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দুর্যোগের সময় সতর্কবার্তা, ঝড়ের পূর্বাভাস এবং আগাম সতর্ক করতে এ নেটওয়ার্কিং সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। যারা গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যান, তারা এ সুযোগ পাচ্ছেন।

ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ভোলা জেলার সাত উপজেলার ১৬২০টি সমুদ্রগামী ট্রলারে এ সুবিধা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলার ১৭০টি, দৌলতখান উপজেলার ২৫০টি, বোরহানউদ্দিন উপজেলার ১০০টি, তজুমদ্দিন উপজেলার ৩০০টি, লালমোহন উপজেলার ১৩০টি, চরফ্যাশন উপজেলার ৪০০টি এবং মনপুরা উপজেলার ৩০০টি ট্রলারে নেটওয়ার্ক সুবিধা দেওয়া হবে।
 
সম্প্রতি চরফ্যাশনের বেশ কিছু ট্রলারে এ সুবিধা রয়েছে। খুব শিগগির অন্য উপজেলায় এ করর্যক্রম শুরু হবে।

জানা গেছে, ১৫ মার্চ থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত দুর্যোগের মৌসুম। এসময়ে নদী ও সাগর উত্তাল থাকায় জন্য ডেঞ্জার জোন বা বিপজ্জনক মৌসুম হিসেবে চিহ্নিত করেছে নৌ পরিবহন অধিদপ্তর। প্রতি বছরই এ মৌসুমে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, সাগরে গভীর নিম্নচাপসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। অনেক সময় দুর্যোগের সতর্কবার্তা পৌঁছায় না জেলেদের কাছে। যে কারণে বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও জেলেরা নদী বা সমুদ্রে মাছ শিকারে যান। তখন ঝড়ের কবলে পড়ে তাদের প্রাণ হারাতে হয়। তাই উপকূলের সমুদ্রগামী জেলেদের সুরক্ষায় এবং তাদের কাছে সতর্কবার্তা পৌঁছাতে জিএসএম সিস্টেম চালুর উদ্যোগ নেয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরও জানান, জিএসএম সিস্টেম চালু হলে আমরা জেলেদের পূর্বাভাস জানানো যাবে এবং তাদের অবস্থান নির্ণয় করা যাবে। এতে জেলেরা দুর্যোগের সময় নিরাপদে অবস্থান করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, জেলায় সমুদ্রগামী নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ৬৫ হাজার। এছাড়া মেঘনা-তেঁতুলিয়ার নিবন্ধিত এক লাখ ৪৮ হাজার জেলে রয়েছেন। এর বাইরে আরও দুই লাখ জেলে সাগর ও নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন।