• মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৮ ১৪৩০

  • || ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
‘আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগে আর সহনশীলতা দেখানো হবে না’ যেকোনও মূল্যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অব্যাহত রাখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনে আপত্তি নেই, সহিংসতা করলে রেহাই পাবে না: প্রধানমন্ত্রী ‘আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে’ শহর ও গ্রামের বৈষম্য দূর করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকে সুন্দর করার পূর্বশর্ত শিশুদের সুন্দর করে গড়ে তোলা ‘শিশুর জন্য বিনিয়োগ করি, ভবিষ্যতের বিশ্ব গড়ি’ শিশুর সুশিক্ষা-সুস্থ বিনোদন নিশ্চিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি সরকার প্রবীণ নাগরিকদের প্রতি সংবেদন ও শ্রদ্ধাশীল: প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেবে আওয়ামী লীগ ‘বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে আদালতে যেতে হবে’ ভিসা নিষেধাজ্ঞার কোনও যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপে ভালো খেলবে বাংলাদেশ, আশা প্রধানমন্ত্রীর কন্যাশিশুদের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর অর্ধকোটি মানুষকে মাথা গোঁজার ঠাঁই দিয়েছেন শেখ হাসিনা বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নে কোনো বিভাজন চলবে না: রাষ্ট্রপতি দেশের ভাবমূর্তি আরো জোরদার করতে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী

আজ থেকে সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ মে ২০২৩  

মাছের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে ২০ মে থেকে বঙ্গোপসাগরে ও সুন্দরবনে সকল প্রকার মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় সাগরে ৬৫ দিন আর সুন্দরবন এলাকায় ৯২ দিন মাছ ধরা বন্ধ থাকবে। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে এই নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। 

বঙ্গোপসাগরে এই নিষেধাজ্ঞা চলবে ২৩ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এবং সুন্দরবনে চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবন এলাকায় কোন প্রকার মাছ বা জলজ প্রাণি আহরণ করতে পারবেন না জেলে বা মৎস্যজীবীরা।

মৎস্য অধিদপ্তর জারিকৃত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মৎস্য নৌযান ধারা অথবা অন্য কোনভাবে যেকোনর প্রজাতির সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। এই সময়ে বাগেরহাট জেলায় প্রায় ১২ হাজার জেলেকে দুই দফায় ৮৬ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে।

এছাড়া সুন্দরবনের নদী ও খালে মাছের প্রজনন স্বাভাবিক রাখতে ১ জুন থেকে ৩১আগস্ট পর্যন্ত পর্যটকবাহী নৌযান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে সুন্দরবনে। ফলে তিন মাস সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন ও ভ্রমণ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।

তিনি বলেন, ২০ মে থেকে মৎস্য অধিদপ্তরের জারিকৃত সাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞার সময়ে সুন্দরবন এলাকায়ও মাছ আহরণ বন্ধ থাকবে। এছাড়া মাছ ও বন্যপ্রাণীর প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ১ জুন থেকে ৩১আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনের নদী-খালে কোনো প্রকার মাছ শিকার করতে পারবেন না জেলেরা। 

একই সঙ্গে মাছ ও বন্যপ্রাণীর প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সুন্দরবনে পর্যটকবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে। এই সময়ে সুন্দরবনে প্রবেশের জন্য জেলে ও দর্শনার্থীদের কোন প্রকার পাশ-পার্মিট দেওয়া হবে না। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ সুন্দরবনে প্রবেশ করলে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ.এস.এম রাসেল বলেন, সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বৃদ্ধিতে সামুদ্রিক মৎস্য আইন-২০২০ এর ৩ ধারার ২ উপধারা অনুযায়ী এই নিষেদ্ধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই নিষেদ্ধাজ্ঞা সঠিকভাবে প্রতিপালনের জন্য মৎস্য বিভাগ কঠোর অবস্থানে থাকবে। বাংলাদেশী সমুদ্র সীমায় অভিযান চালানো হবে। যারা এই নিষেদ্ধাজ্ঞা অমান্য করবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। 

এই সময়ে প্রায় ১২ হাজার জেলেকে দুই দফায় ৮৬ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে বলে জানান তিনি।