• সোমবার ২৯ মে ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৫ ১৪৩০

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কাতার সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী চোরাচালান বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়তে চায় কাতার ‘নেতৃত্বের উদাহরণ সৃষ্টি করুন, নিজেই পরিবর্তন আনুন’ ‘আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু ছিলেন শান্তির অন্বেষণে নিবেদিত’ বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবন ছিল শান্তির সাধনায় উৎসর্গকৃত: রাষ্ট্রপতি জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে দুদিনের সফরে সোমবার কাতার যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে জড়িতদের কোনো ধর্ম নেই: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য হজযাত্রীদের কাছে দোয়া চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

আজ থেকে সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ মে ২০২৩  

মাছের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে ২০ মে থেকে বঙ্গোপসাগরে ও সুন্দরবনে সকল প্রকার মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় সাগরে ৬৫ দিন আর সুন্দরবন এলাকায় ৯২ দিন মাছ ধরা বন্ধ থাকবে। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে এই নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে। 

বঙ্গোপসাগরে এই নিষেধাজ্ঞা চলবে ২৩ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এবং সুন্দরবনে চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবন এলাকায় কোন প্রকার মাছ বা জলজ প্রাণি আহরণ করতে পারবেন না জেলে বা মৎস্যজীবীরা।

মৎস্য অধিদপ্তর জারিকৃত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মৎস্য নৌযান ধারা অথবা অন্য কোনভাবে যেকোনর প্রজাতির সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। এই সময়ে বাগেরহাট জেলায় প্রায় ১২ হাজার জেলেকে দুই দফায় ৮৬ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে।

এছাড়া সুন্দরবনের নদী ও খালে মাছের প্রজনন স্বাভাবিক রাখতে ১ জুন থেকে ৩১আগস্ট পর্যন্ত পর্যটকবাহী নৌযান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে সুন্দরবনে। ফলে তিন মাস সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন ও ভ্রমণ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।

তিনি বলেন, ২০ মে থেকে মৎস্য অধিদপ্তরের জারিকৃত সাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞার সময়ে সুন্দরবন এলাকায়ও মাছ আহরণ বন্ধ থাকবে। এছাড়া মাছ ও বন্যপ্রাণীর প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ১ জুন থেকে ৩১আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনের নদী-খালে কোনো প্রকার মাছ শিকার করতে পারবেন না জেলেরা। 

একই সঙ্গে মাছ ও বন্যপ্রাণীর প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে সুন্দরবনে পর্যটকবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে। এই সময়ে সুন্দরবনে প্রবেশের জন্য জেলে ও দর্শনার্থীদের কোন প্রকার পাশ-পার্মিট দেওয়া হবে না। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ সুন্দরবনে প্রবেশ করলে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ.এস.এম রাসেল বলেন, সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বৃদ্ধিতে সামুদ্রিক মৎস্য আইন-২০২০ এর ৩ ধারার ২ উপধারা অনুযায়ী এই নিষেদ্ধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই নিষেদ্ধাজ্ঞা সঠিকভাবে প্রতিপালনের জন্য মৎস্য বিভাগ কঠোর অবস্থানে থাকবে। বাংলাদেশী সমুদ্র সীমায় অভিযান চালানো হবে। যারা এই নিষেদ্ধাজ্ঞা অমান্য করবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। 

এই সময়ে প্রায় ১২ হাজার জেলেকে দুই দফায় ৮৬ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে বলে জানান তিনি।