• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ১৭ মার্চ উদযাপন

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২৩  

যথাযথ মর্যাদার মধ্য দিয়ে ও আনন্দমুখর পরিবেশেনয়া দিল্লীর বাংলাদেশ হাই কমিশনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হচ্ছে। ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান শুক্রবার সকালে হাই কমিশন প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমে দিনব্যাপী কর্মসূচির সূচনা করেন।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে হাইকমিশনে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শুরুতেই দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণীগুলো পাঠ করা হয়।

হাই কমিশনার তার বক্তব্যে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পথ পরিক্রমায় সংঘটিত বিভিন্ন রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর বিচক্ষণ নেতৃত্বের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব, অসামান্য আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন।

তিনি বঙ্গবন্ধুর চারিত্রিক ও মানবিক গুণগুলো শিশুদের মধ্যে প্রোথিত করে সুন্দর আগামী প্রজন্ম গড়ে তোলার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে সবাইকে তাদের প্রয়াস অব্যাহত রাখতে বলেন।

অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য অ্যারমা দত্ত, বরেণ্য সাংবাদিক ও কলামিস্ট আবেদ খান এবং আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধু এবং বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সব পর্যায়ে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী সকল শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বাংলাদেশ হাই কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

সন্ধ্যায় হাইকমিশনের বঙ্গবন্ধু হলে শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে শিশু-কিশোরদের উপস্থিতিতে বিশেষ কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা কবিতা, প্রবন্ধ ও গানের মধ্য দিয়ে জাতির পিতাকে স্মরণ করা হবে। সবশেষে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর নির্মিত একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হবে।

দিবসটি উপলক্ষ্যে হাই কমিশনের পক্ষ থেকে শিশু-কিশোরদের জন্য রচনা, চিত্রাংকন ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। হাই কমিশনার সন্ধ্যায় এসব প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।