• সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২২ ১৪৩০

  • || ১৫ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
একদিকে মুদ্রাস্ফীতি, অন্যদিকে লোডশেডিংয়ে ভুগছে দেশের মানুষ: প্রধানমন্ত্রীর আক্ষেপ বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত: প্রধানমন্ত্রী ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, এরকম পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশের বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি বিশ্বের পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪ দিন বন্ধ ঘোষণা সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে: শেখ হাসিনা দেশজুড়ে উন্নত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী চা শিল্পের উন্নয়নে শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে দেশে চা উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিশ্বে আরও দেশ আছে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করবো আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু আসে যায় না: প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বাজেট পেশ আজ অসংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে মহামারি সৃষ্টি করছে তামাক: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সুইডেনের বড় বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী মুসলমানরা কেন পিছিয়ে পড়ল তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন এবারের বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকা: প্রধানমন্ত্রী

৩০ মার্চ থেকে হাসপাতালেই প্র্যাকটিসের সুবিধা পাবেন চিকিৎসকরা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২৩  

আগামী ৩০ মার্চ থেকে চিকিৎসকরা নিজ হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক প্র্যাকটিস শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

সোমবার (২৭ মার্চ) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সরকারি চিকিৎসকদের বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা’ সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে ১০টি জেলা হাসপাতালে এবং ২০ উপজেলা হাসপাতালে পাইলটিংভাবে এ কার্যক্রম শুরু হবে। বিকেল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সেবা দেবেন চিকিৎসকরা।

তিনি বলেন, মার্চ থেকেই সরকারি চিকিৎসকদের ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করার কথা বলেছিলাম। কিন্তু এখন ৩০ মার্চ থেকে পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক প্র্যাকটিস চালু করার চেষ্টা করছি। প্রথমে কয়েকটি জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে এ কার্যক্রম শুরু করবো।

তিনি বলেন, বিকেল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত সেখানে প্র্যাকটিস করতে পারবেন চিকিৎসকরা। এতে নার্স ও টেকনিশিয়ানরাও সপ্তাহে দুই দিন করে কাজ করবেন। তারা যে সেবা দেবেন, তার বিনিময়ে তাদের সম্মানী নির্ধারণ করা হয়েছে। তার একটি অংশ পাবেন চিকিৎসকরা। সরকারও একটি অংশ পাবে।

এসময় মন্ত্রী বলেন, আমরা দুই-তিন মাস যাবৎ ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা ছিল, এ টার্মের শুরুতেই ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করা হোক। কিন্তু ডেঙ্গু ও করোনার কারণে তা আমরা শুরু করতে পারিনি। কিন্তু এখন আমরা আস্তে আস্তে সব জেলা ও উপজেলায় শুরু করব।

জাহিদ মালেক বলেন, চিকিৎসকরা সপ্তাহে দুই দিন করে প্রাইভেট প্র্যাকটিসের আওতায় রোগী দেখবেন। প্রাইভেট প্র্যাকটিসের আওতায় রোগী দেখাতে অধ্যাপককে ৫০০ টাকা, সহযোগী অধ্যাপককে ৪০০ টাকা, সহকারী অধ্যাপককে ৩০০ টাকা এবং অন্যান্য চিকিৎসককে ২০০ টাকা করে ফি দিতে হবে।

‘এসব ফি থেকে অধ্যাপকরা ৪০০ টাকা, সহযোগী অধ্যাপকরা ৩০০ টাকা, সহকারী অধ্যাপকরা ২০০ টাকা এবং অন্যান্য চিকিৎসকরা ১৫০ টাকা করে পাবেন। বাকি টাকা সার্ভিস চার্জ বাবদ কাটা হবে এবং চিকিৎসকদের সহায়তাকরীরা পাবেন।’ যোগ করেন মন্ত্রী।