• রোববার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ৯ ১৪৩০

  • || ০৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে: প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য সমুদ্রগুলো যেন সমৃদ্ধির উৎস হয়ে থাকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করছে বাংলাদেশ পুতুলের রাজনীতিতে আসার বিষয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, জনগণ সঠিকভাবে ভোট দেবে: শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণই তাদের ‘স্যাংশন’ দিয়ে দেবে: প্রধানমন্ত্রী কোরআন পোড়ানো নিয়ে শেখ হাসিনার নিন্দা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা হলে বাংলাদেশও নিষেধাজ্ঞা দেবে: প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতি ছাড়া দেশকে কিছুই দিতে পারেনি বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চায় ভিয়েতনাম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনই বাংলাদেশের অগ্রাধিকার: উজরা জেয়াকে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী যারা স্যাংশন দিয়েছে তাদের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন আছে: প্রধানমন্ত্রী সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে: প্রধানমন্ত্রী মানুষ ও নেতা শেখ হাসিনা যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করে ঐক্যের ডাক প্রধানমন্ত্রীর

ডেঙ্গুর হটস্পট এখন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২৩  

ডেঙ্গুর সবচেয়ে বড় হটস্পট এখন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো। চলতি বছরেই আক্রান্ত ১ হাজার ৬৬ জন রোহিঙ্গা, যা দেশের অন্য এলাকার মোট রোগীর কাছাকাছি। রোহিঙ্গা ক্যাম্প বাদে সারাদেশে আক্রান্ত এক হাজার ৫শ’৩৩ জন। রোহিঙ্গা শিবিরে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা বেশ চ্যালেঞ্জিং- বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

চলতি মাসে রোহিঙ্গা ছাড়াই সারাদেশে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী, মারা গেছে ২ জন। যা এ বছরের সর্বোচ্চ।

রোববার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতিসহ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।

এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের যা পরিস্থিতি, তাতে সেখানে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা ‘কঠিন’।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে গতবছরও প্রায় ১৭ হাজার রোগী শনাক্ত হয়। সচেতনতার অভাব, ক্যাম্পে পানির উৎস সীমিত হওয়ায় পানি জমিয়ে রাখাসহ নানা কারণকে গুরুত্ব দিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বলছে, প্রাক মৌসুমেই এসব মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধংস করা না গেলে পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হয়ে উঠতে পারে।

নাজমুল ইসলাম বলেন, “কক্সবাজারে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে। সেখানকার স্থানীয় মানুষদের মধ্যে ছড়ানো এই সংখ্যাটাও উপেক্ষা করার মত নয়।”

“রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে কাজও সেভাবে করা যায় না। তারা একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থাকেন, সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদেরও অনেক নিয়ম মেনে কাজ করতে হয়।” বলেন তিনি।

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে যেসব জায়গায় লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে তা ম্যাপিং করে সিটি করপোরেশনগুলোর সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে করপোরেশনকে আরো কার্যকরী উদ্যোগের তাগিদ দেন কর্মকর্তারা।

বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু সংক্রমণ পরীক্ষায় ৫০০ টাকার বেশি নেয়া যাবে না এবং সরকারি হাসপাতালে এই খরচ ১০০ টাকা বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।