• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ডেঙ্গুর হটস্পট এখন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২৩  

ডেঙ্গুর সবচেয়ে বড় হটস্পট এখন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো। চলতি বছরেই আক্রান্ত ১ হাজার ৬৬ জন রোহিঙ্গা, যা দেশের অন্য এলাকার মোট রোগীর কাছাকাছি। রোহিঙ্গা ক্যাম্প বাদে সারাদেশে আক্রান্ত এক হাজার ৫শ’৩৩ জন। রোহিঙ্গা শিবিরে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা বেশ চ্যালেঞ্জিং- বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

চলতি মাসে রোহিঙ্গা ছাড়াই সারাদেশে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী, মারা গেছে ২ জন। যা এ বছরের সর্বোচ্চ।

রোববার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতিসহ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।

এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের যা পরিস্থিতি, তাতে সেখানে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা ‘কঠিন’।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে গতবছরও প্রায় ১৭ হাজার রোগী শনাক্ত হয়। সচেতনতার অভাব, ক্যাম্পে পানির উৎস সীমিত হওয়ায় পানি জমিয়ে রাখাসহ নানা কারণকে গুরুত্ব দিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বলছে, প্রাক মৌসুমেই এসব মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধংস করা না গেলে পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হয়ে উঠতে পারে।

নাজমুল ইসলাম বলেন, “কক্সবাজারে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে। সেখানকার স্থানীয় মানুষদের মধ্যে ছড়ানো এই সংখ্যাটাও উপেক্ষা করার মত নয়।”

“রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে কাজও সেভাবে করা যায় না। তারা একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থাকেন, সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদেরও অনেক নিয়ম মেনে কাজ করতে হয়।” বলেন তিনি।

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে যেসব জায়গায় লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে তা ম্যাপিং করে সিটি করপোরেশনগুলোর সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে করপোরেশনকে আরো কার্যকরী উদ্যোগের তাগিদ দেন কর্মকর্তারা।

বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু সংক্রমণ পরীক্ষায় ৫০০ টাকার বেশি নেয়া যাবে না এবং সরকারি হাসপাতালে এই খরচ ১০০ টাকা বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।