যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করে ঐক্যের ডাক প্রধানমন্ত্রীর
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করে মানবজাতির কল্যাণ ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সবাইকে একযোগে কাজ করতে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ডাক দেন।
বহুপাক্ষিক কূটনীতিকে জোরদারকরণ, জাতিসংঘের উপর অর্পিত দায়িত্বসমূহ পালন করার জন্য প্রচেষ্টা ও সাহসী বক্তব্য এবং বৈশ্বিক সঙ্কট উত্তরণে সুদূরপ্রসারী ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসেকে সাধুবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, এ বছর সাধারণ পরিষদের সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- আস্থার পুনর্নির্মাণ এবং বিশ্বব্যাপী সংহতির পুনরুজ্জীবন: আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও জোরদার করে ২০৩০ উন্নয়ন কর্মসূচি এবং এর আওতাধীন টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্যসমূহ অর্জনের মাধ্যমে সবার জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ। আমি মনে করি, বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা ও জটিলতার প্রেক্ষাপটে এবারের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর দক্ষতা ও বৈধতা নিয়ে মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে। এর ফলে একটা শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে অর্জিত সাফল্য ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
করোনা মহামারি ও জলবায়ু সঙ্কটের প্রভাব এবং বিশ্বব্যাপী খাদ্য, অর্থায়ন ও জ্বালানি নিরাপত্তার উপর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব উন্নয়নশীল দেশগুলোতে উন্নয়ন-লক্ষ্যসমূহ অর্জনে ব্যাপক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করেছে।
জটিল এ সন্ধিক্ষণে বৈশ্বিক সংহতি রক্ষার্থে আস্থার পুনর্নির্মাণ এবং পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে আপনার আহ্বান আমাকে এ পরিষদে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ভাষণের একটি বিশেষ উক্তির কথা মনে করিয়ে দেয়। তিনি বলেছিলেন, ‘সাম্প্রতিককালে গোটা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে একটি ন্যায়সঙ্গত আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজে আমাদের আরও ত্বরিৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত...। এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারে আমাদের মধ্যে মানবিক ঐক্যবোধ-ভ্রাতৃত্ববোধের পুনর্জাগরণ। পারস্পরিক নির্ভরশীলতার স্বীকৃতিই কেবল বর্তমান সমস্যার যুক্তিসঙ্গত সমাধান ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান দুর্যোগ কাটাতে হলে অবিলম্বে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা দরকার।’
এ প্রসঙ্গে, আগামী বছর ‘সামিট অব দ্য ফিউচার’ আহ্বান করার উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আশা করছি, এই প্রক্রিয়াটি ২০৩০ উন্নয়ন কর্মসূচি অর্জনের জন্য আমাদের প্রচেষ্টার পরিপূরক হিসেবে ভূমিকা পালন করবে।
সবার জন্য নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য অভিন্ন সঙ্কট মোকাবিলায় আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এজন্য আমাদের অবশ্যই বিভাজন, সঙ্কীর্ণতা ও বিচ্ছিন্নতার বিপরীতে একতা, সহমর্মিতা ও বহুপাক্ষিকতা বেছে নিতে হবে।
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের বাস্তব রূপ দিতে আমরা মানুষের কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও আধুনিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ব্যাপক বিনিয়োগ করেছি। তার দেখানো পথে বাস্তবমুখী নীতিগ্রহণ, সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও বিনিয়োগের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে পেরেছি। আমরা দারিদ্র্যের হার ২০০৬ সালের ৪১.৫ থেকে ২০২২ সালে ১৮.৭ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ২৫.১ শতাংশ থেকে ৫.৬ শতাংশে নামিয়ে আনতে পেরেছি।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আমরা এসডিজি অর্জনে অবিচলিত অগ্রগতি সাধন করেছি। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও এক্ষেত্রে গুরুতর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। করোনাভাইরাস, বিভিন্ন মানবসৃষ্ট সঙ্কট এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় চ্যালেঞ্জগুলোকে বহুগুণে জটিল করেছে। সে কারণে এ বছর জাতিসংঘ এসডিজি সম্মেলনের সফল আয়োজন এবং এতে গৃহীত রাজনৈতিক ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানাই। কিছু সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও আমরা বিশ্বাস করি, এই রাজনৈতিক ঘোষণা ২০৩০ উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নকে ত্বরান্বিত করবে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসডিজি অর্জনের ক্ষেত্রে অর্থায়ন গুরুত্বপূণ নিয়ামক। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় যে, বিদ্যমান আন্তর্জাতিক আর্থিক অবকাঠামো লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে যেমন সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তেমনি এটি সঙ্কটের সময় উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থিক চাহিদা মেটাতেও সক্ষম নয়।
আজ এমন একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক অবকাঠামো আমাদের জরুরিভাবে প্রয়োজন যা উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বিশেষ ছাড়ে, কম খরচে, কম সুদে এবং ন্যূনতম শর্তে অর্থ সংগ্রহে সহায়তা করবে। তাছাড়া, জরুরি অবস্থা এবং দুর্যোগের সময় আইএমএফের এসডিআর তহবিলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর ন্যায়সঙ্গত প্রবেশাধিকার থাকতে হবে। সব ঋণ ব্যবস্থায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত বিশেষ বিধান অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
৫০০ বিলিয়ন ডলারের একটি প্রণোদনা প্যাকেজ প্রস্তাবনার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রস্তাবনার দ্রুত বাস্তবায়ন দাবি করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নির্গমনের ০.৪৭ শতাংশেরও কম অবদান রাখলেও বাংলাদেশ জলবায়ুজনিত ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব আমাদের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মারাত্মক হুমকি। এর সমাধানের লক্ষ্যে জরুরি, সাহসী এবং উচ্চাভিলাষী সম্মিলিত পদক্ষেপ প্রয়োজন। বাংলাদেশ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও সংরক্ষণ এবং জলবায়ু-সহনশীল টেকসই উন্নয়নের পথ অনুসরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্যারিস চুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ সবুজ উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বল্প-কার্বন নির্গমন কৌশল প্রণয়ন করছে।
আমরা জলবায়ু অভিযোজনের জন্য ২০০৯ সালে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি এবং আমাদের নিজস্ব সম্পদ থেকে এ তহবিলে এ পর্যন্ত ৪৮০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছি। জলবায়ু অভিযোজন এবং প্রশমনের লক্ষ্যে সমুদ্র উপকূলে বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, গ্রিন বেল্ট এবং বৃক্ষরোপণ করা হচ্ছে। আমরা কক্সবাজারে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাস্তুচ্যূত মানুষের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। সেখানে ৪ হাজার ৪০৯টি উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাসহ ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের জন্য আমার সরকারের যুগান্তকারী উদ্যোগ ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্পের আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ ৪০ হাজার পরিবারের ৫০ লাখ মানুষকে বিনামূল্যে ঘর দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সমুদ্রসীমার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পর সুনীল অর্থনীতি বাংলাদেশের উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহারকে কাজে লাগানোর জন্য সমুদ্রের আইন সম্পর্কিত জাতিসংঘ কনভেনশনের বিধানগুলোর কার্যকর বাস্তবায়ন আবশ্যক।
সর্বজনীন ও সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পূর্ণাঙ্গ ও অবিচল জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ সব আন্তর্জাতিক নিরস্ত্রীকরণ এবং পারমাণবিক অস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্রের প্রসারণ বন্ধ বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। আমরা অবিলম্বে আন্তর্জাতিক নিরস্ত্রীকরণ এবং অস্ত্রের প্রসারণ বন্ধ বিষয়ক চুক্তিসমূহের পূর্ণ বাস্তবায়ন চাই।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমার পিতা, জাতির পিতা ও বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেদিন আমার মা, আমার তিন ছোট ভাই, দুই ভ্রাতৃবধূ, চাচাসহ পরিবারের মোট আঠার সদস্যকে হত্যা করা হয়েছিল।
আমার ছোট বোন এবং আমি বিদেশে থাকায় সেই বর্বরতা থেকে বেঁচে গিয়েছিলাম। এর আগে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের ত্রিশ লাখ দেশবাসীকে হত্যা করা হয়, দুই লাখ নারী নির্মম নির্যাতনের শিকার হন। আমি নিজে নিপীড়িত এবং যুদ্ধ ও হত্যার নৃশংসতার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে যুদ্ধ, হত্যা, অভ্যুত্থান ও সংঘাতের ভয়াবহতার কারণে মানুষ যে বেদনা ও যন্ত্রণা সহ্য করে তা অনুভব করতে পারি।
তাই, আজ আপনাদের সবার কাছে, বিশ্ব নেতাদের কাছে আমার আবেদন, যুদ্ধ ও সংঘাতের পথ পরিহার করুন এবং আমাদের জনগণ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্থায়ী শান্তি, মানবজাতির কল্যাণ এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করুন।
সবাইকে ধন্যবাদ ।
- স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর যাবজ্জীবন
- ব্লাড ক্যান্সারে হার মানলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটার হৃদয়
- জয়পুরহাটে যুবদলের সদস্য সচিবসহ ২ নেতা গ্রেপ্তার
- বস্তির শিক্ষার্থীদের বছরে বৃত্তি দেওয়া হবে কোটি টাকা: মেয়র আতিক
- মুক্তি পেল আরও ৩০ ফিলিস্তিনী, যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর ইঙ্গিত
- বিজয়নগরে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২
- সিলেটে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
- মনোনয়ন জমা দিয়ে নৌকায় ভোট চাইলেন কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- মেয়েকে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন পাপন
- চাকরির সুযোগ দিচ্ছে অ্যাকশনএইড
- দুবাইফেরত যাত্রীর জুতা থেকে উদ্ধার ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকার সোনা
- রাইদা পরিবহনের বাসে আগুন
- শান্তিরক্ষার দায়িত্বে সরকার সচেতন: আইনমন্ত্রী
- নাশকতার মামলায় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি খোকন রিমান্ডে
- কয়লা নিয়ে মোংলায় এলো বাণিজ্যিক জাহাজ ‘এমভি আরভিকা’
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে আগের নিয়মেই
- টেকনোক্র্যাট ৩ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর শূন্য পদে দায়িত্ব বণ্টন, প্রজ্ঞাপন জারি
- অবসাদগ্রস্ত আর দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে যা বললেন অপু বিশ্বাস
- আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
- অন্য মেয়ের দিকে তাকানোর অভিযোগে প্রেমিকের চোখে জলাতঙ্কের ইনজেকশন
- জামিন নামঞ্জুর হলো বিএনপি নেতা আলালের
- রাজধানীতে ডাকাতি-ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেফতার ২৪: র্যাব
- বাংলাদেশের বোলারদের কৃতিত্ব দিলেন কেইন উইলিয়ামসন
- রাজনৈতিক মতবিরোধে করবো না হস্তক্ষেপ, নির্ধারিত সময়ে ভোট: সিইসি
- রাজশাহীতে বিএনপির মিছিল থেকে ছোঁড়া ককটেল বিস্ফোরণে আহত ২
- ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের নতুন দায়িত্ব পেলেন পলক
- নির্বাচনে বাধা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমারা নীরব কেন প্রশ্ন কাদেরের
- দলের পদধারী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দলীয় শৃঙ্খলা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে: তথ্যমন্ত্রী
- বাগেরহাটে আ. লীগের ৪ প্রার্থী জমা দিলেন মনোনয়ন ফরম
- প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে গোপালগঞ্জ ৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল
- ভোলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ সপ্তাহের কার্যক্রমের উদ্বোধন
- সংকট নিরসনে ‘শর্তহীন সংলাপের’ আশা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
- নিষেধাজ্ঞা শেষ মধ্যরাতে, জেলেপাড়ায় খুশির আমেজ
- প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন মঙ্গলবার
- সুস্বাদু পালং পোলাও বানাবেন কীভাবে?
- দ্রুত ওজন কমাতে গিয়ে যে ভুল করলেই বিপদ
- অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হলো তরুণ
- কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম জনগনের সাথে সেতু বন্ধন হয়ে কাজ করছে
- ভোলায় আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে কোল্ডস্টোরে ইউএনও’র অভিযান
- ভোলায় বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণ, যুবক নিহত
- যেভাবে বানাবেন আলু পরোটা
- ঘূর্ণিঝড় মিধিলি এরপ্রভাবে মেঘনায় ২ ট্রলার ডুবি
- পুলিশ হত্যাকারীদের প্রতিহত করা হবে- এমপি জ্যাকব
- ভোলায় জাতীয় যুব দিবস পালিত
- ভোলায় অবরোধের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল
- বরিশালের ৬ আসনে মোট ভোটার ২১ লাখ ৩২ হাজার ৭৪জন, কেন্দ্র ৮২৭
- আগুন সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে হবে- এমপি জ্যাকব
- বরিশাল বিভাগের ২১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ৭৫ নেতার আওয়ামী লীগের ফরম
- বিএনপি-জামাতের দেশব্যাপী হরতাল-অবরোধ রুখে দেয়া হবে
- ভোলার দুটি গ্যাস কূপসহ ৯টি প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী