• সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২২ ১৪৩০

  • || ১৫ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
একদিকে মুদ্রাস্ফীতি, অন্যদিকে লোডশেডিংয়ে ভুগছে দেশের মানুষ: প্রধানমন্ত্রীর আক্ষেপ বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত: প্রধানমন্ত্রী ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, এরকম পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশের বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি বিশ্বের পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪ দিন বন্ধ ঘোষণা সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে: শেখ হাসিনা দেশজুড়ে উন্নত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী চা শিল্পের উন্নয়নে শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে দেশে চা উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিশ্বে আরও দেশ আছে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করবো আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু আসে যায় না: প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বাজেট পেশ আজ অসংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে মহামারি সৃষ্টি করছে তামাক: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সুইডেনের বড় বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী মুসলমানরা কেন পিছিয়ে পড়ল তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন এবারের বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকা: প্রধানমন্ত্রী

ইয়াবা কারবারের মামলায় রোহিঙ্গা নারীর যাবজ্জীবন

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

৬ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় মোসাম্মৎ নুর তাজ (৩২) নামে এক রোহিঙ্গা নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রামের একটি আদালত।

রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঁঞা এ রায় দেন। একই রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন বিচারক।

দণ্ডিত নুর তাজ কক্সবাজারের উখিয়া থানার ১৯ নম্বর বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. ইদ্রিসের স্ত্রী। আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি পলাতক ছিলেন বলে জানান তিনি।

মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর নগরীর বাকলিয়া থানার শাহ আমানত সেতু সংলগ্ন মীর ফিলিং স্টেশনের সামনে একটি বাস থেকে নুর তাজ ও আরেক কিশোরকে আটক করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় নুর তাজের কাছ থেকে ৬ হাজার ও ওই কিশোরের কাছ থেকে ৪ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মা বাদী হয়ে বাকলিয়া থানায় মামলা করেন। ২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মামলার পৃথক অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। কিশোর আসামির বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোপত্রটি দেওয়া হয় শিশু আদালতে। ওই বিচার এখনো চলছে।

অন্যদিকে নুর তাজের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করে বিচার শুরু করেন অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত। ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি আসামি নুর তাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। বিচারকালে ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।