• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মানিকগঞ্জে গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যা, যাবজ্জীবন ৫

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২৩  

মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

সোমবার (১৫ মে) দুপুরের দিকে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বিচারিক আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন আসামিদের উপস্থিতে এ রায় প্রদান করেন।

দণ্ডিতরা হলেন- দৌলতপুর উপজেলার বাশাইল এলাকার নুরুল হক, আবুল কাশেম, তাজুল ওরফে দেলোয়ার এবং বাহেজ উদ্দিন।

নিহত গৃহবধূ ওই এলাকার তৈমুদ্দিনের মেয়ে এবং শিবালয়ের বালুরচর এলাকার রফিক মিয়ার স্ত্রী।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৮ নভেম্বর রাতে দৌলতপুর উপজেলার জিয়নপুর বাজারে গৃহবধু শিউলী আক্তারকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায় এবং পরের দিন সকালে জিয়নপুর নদীর পাড় থেকে ওই গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদি হয়ে সাতজনকে আসামি করে দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের প্রকৌশলী ছিলেন, মথুরনাথ সরকার ও আসামি পক্ষের প্রকৌশলী একে এম আজিজুল হক।