মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আলবদর নেতা মজিদ গ্রেফতার
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণসহ ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আলবদর নেতা মো. আব্দুল মজিদকে (৮০) গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৩)।
র্যাব জানায়, ২০১৫ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচার শুরুর পর পরই আত্মগোপনে যান মজিদ। প্রথমে নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় পালিয়ে আসেন। এরপর এক আত্মীয়ের মাধ্যমে মাদারীপুরে একটি কামিল মাদ্রাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে পলাতক জীবন শুরু করেন।
বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে মাদারীপুর সদর এলাকা থেকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে পলাতক আব্দুল মজিদকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র্যাব -৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, ১৯৭০ সালে গঠিত জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী এই মজিদ পূর্বধলা থানা জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে রাজাকারদের প্রধান বাহিনী আল-বদর পূর্বধলা রামপুর থানা কমিটির প্রধান ছিলেন তিনি।
পূর্বধলা রামপুর মৌদাম গ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকসহ তারা আপন দুই ভাই এবং পাঁচজন চাচাতো ভাই মিলে একই বাড়িতে সাতজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ২১ আগস্ট দুপুরে আব্দুল মজিদ দলবল নিয়ে আব্দুল খালেকের বাড়িতে আক্রমণ করে। সেসময় বাড়িতে অবস্থানরত আব্দুল খালেকসহ মুক্তিবাহিনীর সকলকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়।
হত্যার পর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেকের লাশটি কংস নদীতে ফেলে দেয় তারা। এই হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি আব্দুল খালেকের বাড়িতে লুটপাট এবং অগ্নিসংযোগ করা হয়। ঘটনার সময় আব্দুল খালেকের ভাই আব্দুল কাদের বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে প্রাণে বেঁচে যান।
এই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আব্দুল মজিদসহ ৪ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন আব্দুল কাদের। পরে মামলার তদন্তে আরও তিন জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়।
আসামিদের বিরুদ্ধে করা সাতটি অভিযোগই প্রমাণিত হলে ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কর্তৃক সাতজনের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। এটি মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ তথা যুদ্ধাপরাধের মামলায় ৩৬তম রায়।
বিচার চলাকালে মামলার দুই আসামি (আহম্মদ আলী ও আব্দুর রহমান) মারা যায় এবং রায় হওয়ার পর পলাতক অবস্থায় মারা যায় আরও দুই আসামি (রদ্দিন মিয়া ও আব্দুস সালাম বেগ)। মজিদ গ্রেফতার হলেও মামলার আরও দুইজন আসামি (আব্দুল খালেক তালুকদার ও কবির খাঁ) বর্তমানে পলাতক রয়েছে।
তিনি বলেন, মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া চলমান অবস্থায় ২০১৫ সালে আব্দুল মজিদ তার নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় চলে আসে এবং ফকিরাপুল এলাকায় কিছুদিন আত্মগোপনে থাকে। এরপর আত্মীয়ের সহযোগিতায় মাদারীপুরে গিয়ে আত্মগোপন করে একটি কামিল মাদ্রাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে পলাতক জীবন শুরু করে। ২০১৫ সাল থেকে মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া চলাকালীন সে কখনই আদালতে হাজিরা দেয়নি।
আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় মজিদ সাধারণত জনসমাগম স্থান, বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়াও তার ব্যক্তিগত পরিচয় প্রকাশ পায় এমন স্থান এড়িয়ে চলতো। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
- ফ্রি ফায়ার-পাবজি গেমস দেখে দুইজনকে হত্যা করে রায়হান
- আরাভ খানের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
- এক পরিবার থেকে তিনজনের বেশি ব্যাংকের পরিচালক নয়
- পদ্মা সেতুতে প্রথম ট্রেন চলবে ৪ এপ্রিল
- চুক্তিভিত্তিক চাষাবাদে বাংলাদেশিদের জমি দিতে রাজি মৌরিতানিয়া
- তিন মাস আগেই পূর্বাভাস পাবেন কৃষকরা
- দুর্নীতির দায় নিতে হবে ব্যাংকারদের
- টিভি-স্মার্টফোন কাছ থেকে দেখলে শিশুর চোখে যে ব্যাধি হয়
- ইফতারে তরমুজ খেলে শরীরে যা ঘটে
- নওগাঁয় নারী মৃত্যুর ঘটনায় কেউ দোষী হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা: র্যাব
- ঢাবির পরীক্ষায় কান ও মুখ খোলা রাখার নোটিশ স্থগিত
- নানা পদের ইফতারি
ডিম চপ - এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বিমানবন্দর থেকে বনানী অংশে কাজ হয়েছে ৯৫ ভাগ
- যে কোনো পর্যায়ে নির্বাচন বন্ধের ক্ষমতা পেতে যাচ্ছে ইসি
- দমনের চেয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধেই মঙ্গল দেখছে দুদক
- বিএনপিকে সংলাপের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি: সিইসি
- স্বাধীনতাবিরোধীরা পাকিস্তানের প্রশংসা করতে কার্পণ্য করে না
- ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ফলে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশিদের’
- সুলভ মূল্যে মাংস-দুধ-ডিম বিক্রিতে পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে চিঠি
- সুন্দরবনে পর্যটকদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিতে দেওয়া হবে না
- দিনাজপুরে ব্যর্থ, রংপুর রেল স্টেশনে এসে গলায় ব্লেড চালালেন নারী
- বিআইডিএসে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ
- এক্সপ্রেসওয়েতে উচ্চ গতি, ১০ ঘণ্টায় ১৯৬ মামলা
- ‘গে ডেটিং অ্যাপের ফাঁদে পড়ে হত্যার শিকার স্থপতি ইমতিয়াজ’
- অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রি, ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- দক্ষিণাঞ্চলের ৯ নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত
- কাল অখ্যাত কুরাসাওয়ের বিপক্ষে মাঠে নামবে মেসিরা
- দুই নাবালক ভাইকে হত্যার দায়ে সৎভাইয়ের ফাঁসির আদেশ
- চাঁদে আরো পানির সন্ধান পেলো বিজ্ঞানীরা
- পুলিশের ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
- যে কারণে ইসলামি বক্তার জিহ্বা কেটে দিয়েছিল তারা
- মোরগ পোলাও খেতে যেয়ে মুখে ডিমের বিস্ফোরণ!
- পার্বত্য চট্রগ্রামে এখন পূর্ন শান্তি বিরাজ করছে- সন্তু লারমা
- চরফ্যাশনে বীমা দিবস পালিত
- শুক্রাণু পেতে নারীদের প্রতিযোগিতায় নামতে বললেন ৬৩ শিশুর পিতা!
- ডোপ টেস্ট
চাকরি হারিয়েছেন মাদকাসক্ত ১১৬ পুলিশ - ভোলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত
- ইউক্রেন ইস্যুতে বাংলাদেশের ভোট না দেওয়ার ব্যাখ্যা দিল মন্ত্রণালয়
- প্রস্রাবের রং ধূসর হলে করণীয়
- বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি
- স্ত্রীর পরিকল্পনায় স্বামীকে হত্যার পর ছয় খণ্ড করেন ইমাম
- গোলাঘরে সোয়া ১ কোটি টাকার হেরোইন!
- কবরে ঢুকে লাশ কোলে নিয়ে বসে আছে যুবক!
- বাংলাদেশের সব বন্দর ব্যবহার করতে পারবে ভুটান
- ভোলায় জাতীয় ভোটার দিবস পালন
- চরফ্যাশনে তরমুজ চাষে সফল কৃষকরা
- স্বামীর ডিভোর্সের খবরে মাহি লিখলেন, আলহামদুলিল্লাহ
- দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ, দিন হবে ২৫ ঘণ্টায়!
- তরমুজের বীজ গিলে ফেললে শরীরে যা ঘটে
- উইকেট হাতে রেখেও শেষ ৫ ওভারে হতাশার ব্যাটিং বাংলাদেশের