• শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২২ ১৪৩০

  • || ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরবকে সব সময় হৃদয়ের কাছাকাছি পেয়েছি: প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস আজ আজ স্বৈরাচার পতন দিবস সরকার গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে উপমহাদেশে গণতন্ত্রের ইতিহাসে সোহরাওয়ার্দী এক উজ্জ্বল নক্ষত্র: রাষ্ট্রপতি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবন ও আদর্শ সবসময় সাহস জোগায়: প্রধানমন্ত্রী অবসরের তিন বছরের মধ্যে সরকারি কর্মকর্তারা নির্বাচন করতে পারবে না বস্ত্র খাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে : রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম : প্রধানমন্ত্রী শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন আজ প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধানমন্ত্রী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশের বিভিন্ন স্থান আইএমও’র কাউন্সিল সদস্য নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত: রাষ্ট্রপতি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বিশ্ব ইতিহাসে বিরল ঘটনা তরুণদের মুখোমুখি সজীব ওয়াজেদ জয় বিখ্যাত মার্কিন সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন নিউজউইকে শেখ হাসিনার নিবন্ধ

অক্টোবরে উৎপাদনে যাচ্ছে সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার কারখানা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

নরসিংদীর পলাশে গড়ে উঠছে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পরিবেশবান্ধব ইউরিয়া সার কারখানা। প্রকল্পটির ৯৫ ভাগ কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। এ কারখানায় দৈনিক গড়ে ২ হাজার ৮শ’ এবং বছরে ৯ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিকটন ইউরিয়া উৎপাদন হবে। অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পটি উদ্বোধনের কথা রয়েছে।

১৯৭০ সালে বার্ষিক ৩ লাখ ৪০ হাজার এবং ১৯৮৫ সালে ৯৫ হাজার মেট্রিকটন উৎপাদন ক্ষমতার ঘোড়াশাল ও পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপিত হয়। সময়ের সাথে উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস এবং ডাউন টাইম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন, পরিবেশবান্ধব এবং আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর সার কারখানা নির্মাণের নির্দেশনা দেন।

ইউরিয়ার চাহিদা বিবেচনায় ভর্তুকি দিয়ে আমদানি করে কৃষকের কাছে ন্যায্যমূল্যে পৌঁছানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর কারখানা নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। গ্যাস সংকট না থাকলে আগামী মাসেই উৎপাদনে যাওয়ার প্রত্যাশা করছে কর্তৃপক্ষ।

ঘোড়াশাল-পলাশ ফার্টিলাইজার প্রজেক্টের ডিরেক্টর রাজিউর রহমান মল্লিক বলেন, “যেহেতু আমরা কোভিডের মধ্যে কাজ করতে পেরেছি সেহেতু নির্ধারিত সময়ের তিন মাস আগে অক্টোবরের শেষ দিকে সার উৎপাদন করতে পারবো।”

বিসিআইসি বলছে, এ কারখানা কৃষি খাতের মোট চাহিদার এক তৃতীয়াংশ মেটাতে সক্ষম। এটি চালু হলে দেশের অন্য কারখানায় চাপ কমার পাশাপাশি কমবে আমদানি-নির্ভরতা।

বিসিআইসি চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) সাইদুর রহমান বলেন, “সারের কোনো ঘাটতি হবেনা। সার উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারবো। সেটাই বর্তমান সরকারের মূখ্য উদ্দেশ্য।”

নির্ধারিত সময়ের আগেই জাপানী প্রতিষ্ঠান এমএইচআই’র কাছ থেকে কাজ বুঝে নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

শিল্পমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, “সময়ের আগেই কাজ হয়েছে। এখন আমরা উৎপাদনে যাব। আমাদের প্রয়োজন ৩০ লাখ টন কিন্তু সব মিলিয়ে ২০-২৫ লাখ টন হয়ে যাবে হয়তো ৫ লাখ টন আনতে হতে পারে। আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ”

দেশে কম-বেশি ৩০ লাখ মেট্রিকটন ইউরিয়া সারের চাহিদা রয়েছে।