মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ভিন্ন পথে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ৯ জানুয়ারি ২০২৩

করোনা মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক সঙ্কট, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভুগছে পুরো বিশ্ব। বাদ পড়েনি বাংলাদেশও। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট সামাল দিতেই বড় চ্যালেঞ্জের মুখে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সংকট সমাধানে বাজারে নগদ ডলার সহায়তা দিয়েও তেমন কোনো সুফল পাওয়া যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ওপর জোর দিয়ে চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ নিয়ে শনিবার (৭ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটরি পলিসি নির্ধারণকারী কমিটির সঙ্গে তফসিলি ব্যাংক, অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের বৈঠক হয়। বৈঠকে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ঋণে সুদের হার বাজারভিত্তিক করার পরামর্শ দেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা। যদিও ব্যবসায়ীরা বিষয়টির বিরোধিতা করেন।
যদিও এসব বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর সভায় কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তবে জানা গেছে, ঋণে সুদের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের মতকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন গভর্নর। সেক্ষেত্রে আপাতত ঋণের বিপরীতে সুদের যে হার নির্ধারিত আছে তা ওঠানোর সম্ভবনা নেই।
মুদ্রানীতি ও সুদের হার নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলে ব্যাংকারদের পক্ষে এবিবি ও বাফেদার চেয়ারম্যান সুদের হার তুলে দেওয়ার সুপারিশ করেন। যদিও এই প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করা হয়।
সুদের হার তুলে দেওয়ার যুক্তি হিসেবে সভায় এবিবির চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন ও বাফেদার চেয়ারম্যান আফজাল করিম মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বাজারভিত্তিক করার পরামর্শ দেন। তবে ব্যবসায়ীদের পক্ষে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান সুদের হার তুলে দেওয়ার বিষয়ে বিরোধিতা করেন। ওই সভায় তিনি বলেন, বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি দেশীয় কারণে নয়, মূলত বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য বাড়ায় দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এ মুহূর্তে বাজার ভিত্তিক সুদের হার করলে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়বে, মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে। ব্যবসায়ীরাও বড় ক্ষতির মুখে পড়বেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো আগামী মুদ্রানীতিতে প্রতিফলিত হবে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই এ বিষয়ে করণীয় পদক্ষেপ নির্ণয় করা হবে। আইএমএফের পরামর্শ অনুযায়ী সুদহারের সীমা তুলে দেওয়ার বিষয়টি এখন বিবেচনায় নাও আসতে পারে। গভর্নরের জন্য প্রথম মুদ্রানীতি একটু ব্যতিক্রম হতে পারে। তিনি অর্থ বিভাগের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সবার জন্য সহায়ক মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে চান।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্র বলছে, বৈঠকে অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা নানা পরামর্শ দিয়েছেন। সুদের হার ছাড়াও তাদের দেওয়া পরামর্শের মধ্যে ছিল শরিয়া আইনে পরিচালিত ইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের আমানতের অবস্থা, ডলারের একক রেট চালু করা, খেলাপি ঋণ কমানো, মূল্যস্ফীতি এবং পণ্য আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে অর্থ পাচার বন্ধে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব। মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদ্যমান আইন, নীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কেও নিজস্ব মতামত তুলে ধরেছেন তারা।
মুদ্রার গতিবিধি প্রক্ষেপণ করে মুদ্রানীতি। মুদ্রানীতির কাজ হলো, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করা, ঋণের প্রক্ষেপণের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ঋণের জোগান ধার্য এবং মুদ্রার প্রচলন নিয়ন্ত্রণ করা। যদিও নতুন মুদ্রানীতি আসার আগেই তিনবার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সবশেষ সদ্য বিদায়ী বছরের সেপ্টেম্বরে রেপো সুদহার ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে রেপো সুদহার বেড়ে হয়েছে ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
রেপো সুদহার বাড়ানোর ফলে ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার করতে বেশি সুদ দিতে হচ্ছে। মূলত টাকার প্রবাহ কমাতে এ সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যাতে ব্যাংকগুলো বেশি সুদের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কম টাকা ধার করে।
কিছুটা সংকোচনমুখী ঠিক করে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে এক লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ জোগানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ৩৯ দশমিক ৪ শতাংশ, এর আগের বার যা ছিল ৩৬ দশমিক ৬ শতাংশ। এছাড়াও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ধরা হয় ১৪ দশমিক ১ শতাংশ, যা তার আগের বছর ছিল ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ।
সব মিলিয়ে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৮ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে যা ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিল। জাতীয় বাজেটে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের জন্য মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। একই সঙ্গে আলোচ্য অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ রাখার পরিকল্পনা নির্ধারণ করে সরকার।
- ডোপ টেস্ট
চাকরি হারিয়েছেন মাদকাসক্ত ১১৬ পুলিশ - নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে না পারায় রপ্তানিতে পিছিয়ে আছি
- যক্ষ্মা রোগ নিয়ে ৫টি ভুল ধারণা
- দুধ খেলে বাচ্চার এলার্জি? বিকল্প কী খাওয়াবেন?
- ‘সরবরাহে ঘাটতি নেই, মূল্যে কারসাজি করলে ব্যবস্থা’
- আরাভের বিষয়ে ইন্টারপোল ও দুবাই পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে
- গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
- নানা পদের ইফতারি
মলিদা শরবত - ভয় দেখিয়ে কিশোরকে বলাৎকার, গ্রেফতার ৩
- আরাভ খানের ভিডিও প্রকাশ্যে, নজরদারিতে ২ সহযোগী
- পুলিশে চাকরি পেল ৫ বছরের ছেলে
- ‘মুখে সুন্দর কথা বললেও মানবসেবায় নেই বিএনপি’
- অল্লুর জন্মদিনে প্রকাশ্যে আসবে `পুষ্পা ২`-এর প্রথম টিজার
- ‘নেশা করে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর ফাঁস নেন সুর্যল’
- ঘরে ঢুকতেই হাত-মুখ বেঁধে গৃহবধূকে ধর্ষণ
- মৌলভীবাজারে শকুন হত্যার ঘটনায় বন বিভাগের মামলা
- ইন্টারপোলের রেড নোটিসে আরাভ খান
- বাংলাদেশ সম্পর্কে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদনের নিন্দা
- ব্যয় সংকোচনে এবার গণভবনে হচ্ছে না ইফতার পার্টি
- সর্বোচ্চ ১৯৫ টাকায় ব্রয়লার মুরগি বেচবে চার বড় কোম্পানি
- দাম কমাতে মাংস আমদানি করতে চায় এফবিসিসিআই
- কাস্টমস আধুনিকায়নে কেনা হচ্ছে ২১৮ কোটি টাকার সফটওয়্যার
- এক্সপ্রেসওয়ের বাকি অংশে নিরাপত্তাবেষ্টনী হচ্ছে
- প্রধানমন্ত্রীর ঘরে খুশির জোয়ার
- দীর্ঘদিন পর সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রীর দুই ঘণ্টা
- ক্ষমতাকে সেবা করার সুযোগ হিসাবে দেখি
- কক্সবাজারে এক লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে বিধ্বস্ত ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ পেল ২৩৭ কোটি টাকা
- ১৫ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির চেষ্টা, ১৬৮২৪ লিটার মদ জব্দ
- যে কারণে ইসলামি বক্তার জিহ্বা কেটে দিয়েছিল তারা
- মোরগ পোলাও খেতে যেয়ে মুখে ডিমের বিস্ফোরণ!
- পার্বত্য চট্রগ্রামে এখন পূর্ন শান্তি বিরাজ করছে- সন্তু লারমা
- চরফ্যাশনে বীমা দিবস পালিত
- শুক্রাণু পেতে নারীদের প্রতিযোগিতায় নামতে বললেন ৬৩ শিশুর পিতা!
- চিকেন কাবাব
- ভোলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত
- ইউক্রেন ইস্যুতে বাংলাদেশের ভোট না দেওয়ার ব্যাখ্যা দিল মন্ত্রণালয়
- প্রস্রাবের রং ধূসর হলে করণীয়
- বিচারক-মন্ত্রী-সচিবকে ঘুষ দিতে দালাল চক্রের সঙ্গে ড. ইউনূসের ঘৃণ্যতম চুক্তি
- স্ত্রীর পরিকল্পনায় স্বামীকে হত্যার পর ছয় খণ্ড করেন ইমাম
- গোলাঘরে সোয়া ১ কোটি টাকার হেরোইন!
- কবরে ঢুকে লাশ কোলে নিয়ে বসে আছে যুবক!
- বাংলাদেশের সব বন্দর ব্যবহার করতে পারবে ভুটান
- ভোলায় জাতীয় ভোটার দিবস পালন
- স্বামীর ডিভোর্সের খবরে মাহি লিখলেন, আলহামদুলিল্লাহ
- চরফ্যাশনে তরমুজ চাষে সফল কৃষকরা
- দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ, দিন হবে ২৫ ঘণ্টায়!
- উইকেট হাতে রেখেও শেষ ৫ ওভারে হতাশার ব্যাটিং বাংলাদেশের
- ঘামও হতে পারে কঠিন রোগের লক্ষণ, বুঝবেন যেভাবে