• সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২২ ১৪৩০

  • || ১৫ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
আ.লীগ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে: শেখ হাসিনা একদিকে মুদ্রাস্ফীতি, অন্যদিকে লোডশেডিংয়ে ভুগছে দেশের মানুষ: প্রধানমন্ত্রীর আক্ষেপ বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত: প্রধানমন্ত্রী ‘প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, এরকম পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য দূষণমুক্ত নির্মল পরিবেশের বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি বিশ্বের পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪ দিন বন্ধ ঘোষণা সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারবে: শেখ হাসিনা দেশজুড়ে উন্নত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী চা শিল্পের উন্নয়নে শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশের প্রত্যাশা সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে দেশে চা উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিশ্বে আরও দেশ আছে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করবো আমেরিকায় না গেলে কিচ্ছু আসে যায় না: প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বাজেট পেশ আজ অসংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে মহামারি সৃষ্টি করছে তামাক: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সুইডেনের বড় বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী মুসলমানরা কেন পিছিয়ে পড়ল তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন

বেড়েছে রপ্তানি আয়, ইতিবাচক ধারায় রেমিট্যান্সও

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৫ মার্চ ২০২৩  

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রপ্তানি আয় বেড়েছে। ইতিবাচক ধারায় ছিল রেমিট্যান্সও। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে আরও ভালো করার সুযোগ রয়েছে। রপ্তানিতে বৈচিত্র আনতে তৈরি পোশাকের মতো সম্ভাবনাময় খাতে শুল্ক-সুবিধা দেয়ার পরামর্শ তাদের। 

গতিশীলতা ধরে রেখেছে দেশের রপ্তানি খাত। আগের বছরের চেয়ে গেল ফেব্রুয়ারি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স।  

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বলছে, লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হলেও সদ্য বিদায়ী ফেব্রুয়ারি মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে দেশ আয় করেছে ৪৬৩ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলানায় যা ৭ দশমিক ৮১ শতাংশ বেশি। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেশের রপ্তানি আয় ছিল ৪২৯ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার। 

এদিকে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাস; অর্থাৎ জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে রপ্তানি আয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এ সময় পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয় ৩ হাজার ৭০৭ কোটি মার্কিন ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময় রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ৩৮৪ কোটি মার্কিন ডলার। রপ্তানি-আয় বাড়াতে সব খাতে সুবিধা দেয়ার পরামর্শ অর্থনীতিবিদদের। 

অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, “সব মিলিয়ে ১৪-১৫ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি হয়েছে আরএনবি খাতে। আরএনবি’র মার্কেট শেয়ার আরও বেড়ে গেছে সেটা এবছর প্রায় ৮৫ শতাংশের কাছাকাছি চলে যাবে। কিছু ঝুঁকি তো নিতে হবে, কাজেই বন্ডেডস সুবিধাগুলো ছোট-বড় সব রপ্তানিকারকেই দেওয়া উচিত। এগুলো না করা গেলে আমরা বহুমুখি করতে পারবো না।”

গেল ফেব্রুয়ারি মাসে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৫৬ কোটি ডলার। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। তবুও অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রেমিট্যান্স প্রত্যাশার চেয়ে কম আসছে।  

ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, “শ্রমিকরা যতো বেশি বিদেশ যাবে ততো রেমিট্যান্স বাড়বে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অল্পসংখ্যক অধিবাসী বাস করেন, সেখান থেকেই এখন সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসছে। অথচ সৌদিতে ১০-১৫ গুন বেশি প্রবাসী।”

অর্থনীতির বিদ্যমান চাপ সামাল দিতে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও বাড়াতে হবে। পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।