• সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ১৯ ১৪৩০

  • || ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
অবসরের তিন বছরের মধ্যে সরকারি কর্মকর্তারা নির্বাচন করতে পারবে না বস্ত্র খাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে : রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম : প্রধানমন্ত্রী শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন আজ প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধানমন্ত্রী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশের বিভিন্ন স্থান আইএমও’র কাউন্সিল সদস্য নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত: রাষ্ট্রপতি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বিশ্ব ইতিহাসে বিরল ঘটনা তরুণদের মুখোমুখি সজীব ওয়াজেদ জয় বিখ্যাত মার্কিন সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন নিউজউইকে শেখ হাসিনার নিবন্ধ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার পুরস্কার পেলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য সুন্দর নির্বাচন বঙ্গবন্ধু টানেলে ৩০ দিনে টোল আদায় ৪ কোটি টাকা ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি অব্যাহত সমর্থন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মানুষের গতিশীলতায় জলবায়ুর প্রভাব: ৫ পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর মোহাম্মদ হানিফ তাঁর কর্মের মাধ্যমে জনগণের হৃদয়ে চিরদিন বেঁচে থাকবেন : রাষ্ট্রপতি দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে মোহাম্মদ হানিফ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন আজীবন : প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে হবে

বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২২  

আজ ৩১ অক্টোবর। বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস। সারা বিশ্বে প্রতি বছর এই দিনটি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। দিবসটি বিশ্ব সঞ্চয় দিবস নামেও পরিচিত। তবে পূর্বে এটি ওয়ার্ল্ড থ্রিফট ডে নামে পরিচিত ছিল। দিবসটিতে প্রচারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সঞ্চয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।

১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে ইটালির মিলানে অনুষ্ঠিত বিশ্বের বিভিন্ন সঞ্চয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের প্রথম আন্তর্জাতিক সেভিংস ব্যাংক কংগ্রেসের সম্মেলনের শেষদিনটিকে বিশ্ব সঞ্চয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ইতালির অধ্যাপক ফিলিপ্পো রাভিজ্জা সম্মেলনের শেষদিনে এ ঘোষণা করেন।

১৯২৫ সালে প্রথম বিশ্ব সঞ্চয় দিবস পালিত হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- 'সঞ্চয় আপনাকে একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে'।

বর্তমানে যুদ্ধ, আর্থিক মন্দা, নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে ভবিষ্যতের শঙ্কা এড়িয়ে যাওয়া যায় না। তাই প্রতিটি মানুষকেই নিজের এবং পরিবারের কথা ভেবে সঞ্চয়ে উৎসাহী হওয়া উচিত।

সঞ্চয়ের প্রবণতা বাড়লে শুধু নিজের বা পরিবারের উন্নতি হয় না, এটি একটি দেশের অর্থনীতেকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে পারে।

এ কারণে বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলো সঞ্চয় দিবস পালনে বিশেষ জোর দিয়ে থাকে। উন্নয়নশীল দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব পেয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে দেশীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।