• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান যে পরিকল্পনা হউক, সেটা পরিবেশবান্ধব হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

বিশ্ব নিরামিষ দিবস আজ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১ অক্টোবর ২০২৩  

অনেকেই বলেন, নিরামিষ খাদ্য মানে ‘বোরিং খাবার’ খাওয়া। কিন্তু এই খাবারের উপকারিতা রয়েছে অহরহ, যা এই ধরনের খাবারকে খুব প্রয়োজনীয় করে তোলে। সেই হিসেবে আজকের দিনটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজ ১ অক্টোবর, বিশ্ব নিরামিষ দিবস পালিত হয়।

দিবসটির উদ্দেশ্য শুধু নিরামিষ খাবারের প্রচারই নয়, পরিবেশ ও প্রাণীর সুরক্ষার পাশাপাশি নিরামিষ খাবারের উপকারিতা সম্পর্কেও মানুষকে সচেতন করা। প্রতিবছর ১ অক্টোবর বিশ্ব নিরামিষ দিবস হিসাবে উদ্‌যাপন করা শুরু করে উত্তর আমেরিকান নিরামিষাশী সোসাইটি এবং তার পরে ১৯৭৮ সালে এটি আন্তর্জাতিক নিরামিষাশী ইউনিয়ন দ্বারা স্বীকৃত হয়। আমিষ খাদ্যে পশুর মাংস খাওয়া হয়, অন্যদিকে নিরামিষ খাদ্যে সবুজ শাকসবজি, ডাল, শস্য, শুকনো ফল এবং তাজা ফলমূল থাকে।

আপনিও জেনে নিন নিরামিষ খাবারের উপকারিতা-

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে: নিরামিষ খাবারে সাধারণত ক্যালোরি কম থাকে তবে প্রচুর ফাইবার থাকে। এই কারণে, আমিষ খাবারের তুলনায় নিরামিষ খাবারের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকায় পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং বারবার ক্ষুধা লাগে না। ফলে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। তাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

হজম ভালো হয়: ফল, শাকসবজি, ডাল এবং গোটা শস্য সমন্বিত একটি নিরামিষ খাদ্য শরীরকে ভালো পরিমাণে ফাইবার সরবরাহ করে। এর ফলে হজমশক্তি ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হয় না। আমিষ খাবার হজম করার তুলনায় অনেক ঝামেলার। ফলে পেটের উপরেও চাপ পড়ে। তাতে ক্লান্তিও বেশি হয়। কারণ শরীরের সমস্ত এনার্জি খাবার হজম করার কাজে ব্যয় হয়।

সংক্রমণের ঝুঁকি কম: আমিষ খাবারে এমন অনেক বস্তু থাকে থাকে যা শরীরে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। এই সব ব্যাকটেরিয়া শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। উল্টোদিকে নিরামিষ খাবারে ব্যাকটিরিয়ার ঝুঁকি কম থাকে। যাই হোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি ভালোভাবে সবজি ধুয়ে খাবেন যাতে ন্যূনতম টক্সিন শরীরে প্রবেশ করে। তাহলেই সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক খানি কমে যেতে পারে।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ: নিরামিষ খাবার বা উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্যে পাওয়া পুষ্টি এবং খনিজগুলো ডায়াবেটিকস থেকে মুক্তি দিতে পারে। এতে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং গ্লুকোজের মাত্রাও স্বাভাবিক থাকে। তাই এই ধরনের খাবার খাওয়া ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর।