• বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২১ ১৪৩০

  • || ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
আগামীকাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস আজ আজ স্বৈরাচার পতন দিবস সরকার গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে উপমহাদেশে গণতন্ত্রের ইতিহাসে সোহরাওয়ার্দী এক উজ্জ্বল নক্ষত্র: রাষ্ট্রপতি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবন ও আদর্শ সবসময় সাহস জোগায়: প্রধানমন্ত্রী অবসরের তিন বছরের মধ্যে সরকারি কর্মকর্তারা নির্বাচন করতে পারবে না বস্ত্র খাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে : রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম : প্রধানমন্ত্রী শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন আজ প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধানমন্ত্রী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশের বিভিন্ন স্থান আইএমও’র কাউন্সিল সদস্য নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত: রাষ্ট্রপতি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বিশ্ব ইতিহাসে বিরল ঘটনা তরুণদের মুখোমুখি সজীব ওয়াজেদ জয় বিখ্যাত মার্কিন সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন নিউজউইকে শেখ হাসিনার নিবন্ধ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার পুরস্কার পেলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য সুন্দর নির্বাচন

বিশ্ব নিরামিষ দিবস আজ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১ অক্টোবর ২০২৩  

অনেকেই বলেন, নিরামিষ খাদ্য মানে ‘বোরিং খাবার’ খাওয়া। কিন্তু এই খাবারের উপকারিতা রয়েছে অহরহ, যা এই ধরনের খাবারকে খুব প্রয়োজনীয় করে তোলে। সেই হিসেবে আজকের দিনটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজ ১ অক্টোবর, বিশ্ব নিরামিষ দিবস পালিত হয়।

দিবসটির উদ্দেশ্য শুধু নিরামিষ খাবারের প্রচারই নয়, পরিবেশ ও প্রাণীর সুরক্ষার পাশাপাশি নিরামিষ খাবারের উপকারিতা সম্পর্কেও মানুষকে সচেতন করা। প্রতিবছর ১ অক্টোবর বিশ্ব নিরামিষ দিবস হিসাবে উদ্‌যাপন করা শুরু করে উত্তর আমেরিকান নিরামিষাশী সোসাইটি এবং তার পরে ১৯৭৮ সালে এটি আন্তর্জাতিক নিরামিষাশী ইউনিয়ন দ্বারা স্বীকৃত হয়। আমিষ খাদ্যে পশুর মাংস খাওয়া হয়, অন্যদিকে নিরামিষ খাদ্যে সবুজ শাকসবজি, ডাল, শস্য, শুকনো ফল এবং তাজা ফলমূল থাকে।

আপনিও জেনে নিন নিরামিষ খাবারের উপকারিতা-

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে: নিরামিষ খাবারে সাধারণত ক্যালোরি কম থাকে তবে প্রচুর ফাইবার থাকে। এই কারণে, আমিষ খাবারের তুলনায় নিরামিষ খাবারের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকায় পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং বারবার ক্ষুধা লাগে না। ফলে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। তাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

হজম ভালো হয়: ফল, শাকসবজি, ডাল এবং গোটা শস্য সমন্বিত একটি নিরামিষ খাদ্য শরীরকে ভালো পরিমাণে ফাইবার সরবরাহ করে। এর ফলে হজমশক্তি ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হয় না। আমিষ খাবার হজম করার তুলনায় অনেক ঝামেলার। ফলে পেটের উপরেও চাপ পড়ে। তাতে ক্লান্তিও বেশি হয়। কারণ শরীরের সমস্ত এনার্জি খাবার হজম করার কাজে ব্যয় হয়।

সংক্রমণের ঝুঁকি কম: আমিষ খাবারে এমন অনেক বস্তু থাকে থাকে যা শরীরে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। এই সব ব্যাকটেরিয়া শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। উল্টোদিকে নিরামিষ খাবারে ব্যাকটিরিয়ার ঝুঁকি কম থাকে। যাই হোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি ভালোভাবে সবজি ধুয়ে খাবেন যাতে ন্যূনতম টক্সিন শরীরে প্রবেশ করে। তাহলেই সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক খানি কমে যেতে পারে।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ: নিরামিষ খাবার বা উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্যে পাওয়া পুষ্টি এবং খনিজগুলো ডায়াবেটিকস থেকে মুক্তি দিতে পারে। এতে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং গ্লুকোজের মাত্রাও স্বাভাবিক থাকে। তাই এই ধরনের খাবার খাওয়া ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর।