• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের

করোনা থেকে সেরে ওঠার পর যা খাবেন

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২১  

করোনা সেরে ওঠার পরও দীর্ঘদিন ভাইরাসটির প্রভাব শরীরে থেকে যেতে পারে; যাকে ‘লং কোভিড’ বলা হয়। এ সময় সেরে ওঠা ব্যক্তি ভাইরাস বহন করেন না ঠিক। কিন্তু পুরোপুরি আগের মতো সুস্থ জীবনেও ফিরতে পারেন না। যা যে কোনো মানুষের জন্য দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে করোনা নেগেটিভ হওয়ার পরও শতকরা প্রায় ৮০ জন দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবে ভুগতে থাকেন। এই প্রভাব কীভাবে কাটিয়ে সুস্থ জীবনযাপন করবেন তা নিয়ে চিকিৎসকেরা নানা পরামর্শ দিয়েছেন। তবে ওষুধ সেবন ও ব্যয়ামের পাশাপাশি বিশেষ খাবারের গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। করোনার প্রভাব দ্রুত কাটিয়ে উঠতে কী খাবেন, সেই পরামর্শ দিয়েছেন ভারতীয় চিকিৎসকেরা।


সকালের নাস্তা:
সকালের নাস্তা দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। ঘুম ভাঙার দু’ঘণ্টার মধ্যে সকালের নাস্তা সেরে নিতে হবে। দুটো দোসা বা রুটির সঙ্গে এক বাটি কিনোয়া অথবা মুগ ডালের চাট, সঙ্গে দুটো ডিমসিদ্ধ এই দুটির যে কোনো একটিকে বেছে নিতে পারেন।

দিনের হাল্কা খাবার:
সকালের নাস্তা আর মধ্যাহ্নভোজের মাঝে হাল্কা কিছু খেতেই হবে। এই সময়ে ফল খাওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে আপেল, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, তরমুজ, আম, আনারস ও বেরির মধ্যে যে কোনো এক বা একাধিক ফল বেছে নিতে পারেন। এসব ফলের কোনোটা হাতের কাছে না পেলে কমপক্ষে একটি কলা খেয়ে নিন।

দুপুরের খাবার:
দুপুর দেড়টা থেকে আড়াইটার মধ্যে মধ্যাহ্নভোজ বা দুপুরের খাবার সেরে ফেলতে হবে। দুপুরের খাবারের তালিকায় এক প্লেট সালাদ, এক বাটি ডাল বা মুরগির মাংস, এক বাটি দই এবং একটা বা দুটি ছোট রুটি খেতে পারেন।

বিকেলের নাস্তা:
বিকেলের নাস্তায় অনেকেই চা খান। তবে এই চা চিনি ও দুধ ছাড়া খেতে হবে। সঙ্গে মুরগির মাংসের স্টু বা মাল্টিগ্রেন বিস্কুট খেতে পারেন।

রাতের খাবার:
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে রাতে খাওয়া খেয়ে নিতে হবে। এ সময় খুব বেশি ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। রাতের খাবারের তালিকায় পনির বা মুরগির মাংসের পাতলা ঝোল, মুগ ডালের তৈরি খিচুড়ি বা দুটো রুটিও খেতে পারেন।

ঘুমোতে যাওয়ার আগে:
ঘুমাতে যাওয়ার অনেকেরই খিদে পেয়ে যায়। তখন পাতলা দুধ খেতে পারেন। কিন্তু তার বেশি কিছু খাওয়াটা ঠিক নয়।