• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

নিয়ম না মানলে খাবার স্যালাইনে মারাত্মক বিপদ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩০ জুলাই ২০২২  

ডায়রিয়ায় অপরিহার্য ওআরএস। তবে নিয়ম মেনে না খেলে হতে পারে বিপদের কারণ। পানিশূন্যতায় ওরস্যালাইনের ওপর ভরসা থাকলেও চিকিৎসকরা বলছেন স্যালাইন তৈরি থেকে সেবন সবকিছুতেই মানতে হবে নিয়ম। ওআরএস বা খাবার স্যালাইন। পানিশূন্যতায় এর বিকল্প নেই। বলা হয়ে থাকে গত শতাব্দীর চিকিৎসাশাস্ত্রের এক যুগান্তকরী আবিষ্কার এই খাবার স্যালাইন।

তথ্য বলছে, ষাটের দশকের শেষের দিকে আবিষ্কারের পর এই ওআরএস-এর মাধ্যমেই জীবন বেঁচেছে সাত কোটি মানুষের। ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও লবণ কমতে থাকে। সঙ্গে সঙ্গে ঘাটতি দেখা দেয় পটাশিয়ামেরও। সেই ঘাটতি সরাসরি পূরণ করে খাবার স্যালাইন।

তাই তো গত পাঁচ দশকে সবারই জানা ডায়রিয়া বা পানিশূন্যতা মানেই ওআরএস। সময়ের ব্যবধানে এই স্যালাইন নানা নামে বাজারে থাকলেও আস্থায় ওরস্যালাইন।

বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিজওয়ানুল আহসান বিপুল বলেন, ওরস্যালাইন এন নামে যেটা পাওয়া যায়, সেটার উপকারিতা বেশি। তবে নিয়ম মেনে অর্থাৎ আধা লিটার বিশুদ্ধ পানিতে এক প্যাকেটের পুরোটা গুলিয়ে নিতে হবে। খেতে হবে বয়সভেদে নিয়ম করে। আবার একবার গুলিয়ে নিলে ছয় ঘণ্টার বেশি রাখা যাবে না খাবার স্যালাইন। নয়তো হতে পারে হিতে বিপরীত।

বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, শরীরে যে পরিমাণ পানিশূন্যতা হবে, সেই হিসেবেই স্যালাইন খেতে হবে। সময়মতো সঠিক পরিমাণে খাওয়াতে হবে।

বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক ডা. প্রবির কুমার সাহা বলেন, যত অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ আছে, প্রতিটি ওষুধের প্যাকেটের ভেতর ব্যবহারবিধি দেয়া আছে। ওই ওষুধ খেলে কী ফলাফল হবে, ডোজ ঠিক না হলে কী ক্ষতি হতে পারে, তার বিস্তারিত তথ্য দেয়া আছে। সে ক্ষেত্রে জেনে-বুঝে স্যালাইন গ্রহণ করতে হবে।