• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

রক্তে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৫ মার্চ ২০২৩  

রক্তে যে প্রোটিন আছে তার মধ্যে এ কোলেস্টেরল থাকে। রক্তের মাধ্যমে এটি শরীরে ঘুরে বেড়ায়। এ প্রোটিনকে বলা হয় লিপো প্রোটিন। এটা দুই রকমের- লো ডেনসিটি (কম ঘনত্বের) লিপোপ্রোটিন (এলডিএল) ও হাই ডেনসিটি (বেশি ঘনত্বের) লিপোপ্রোটিন (এইচডিএল)।

এলডিএল: এলডিএল বা লো ডেনসিটি লিপোপ্রোটিনকে বলা হয় খারাপ কোলেস্টেরল। এ জাতীয় কোলেস্টেরল সহজেই মানবদেহের ধমনিগাত্রে জমা হতে পারে। এতে প্রোটিন কম ও ফ্যাট বেশি থাকে। কারো রক্তে এ ধরনের কোলেস্টেরল যত কম থাকবে, অ্যাথেরোসকেরেসিস, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও অন্যান্য জটিলতা থেকে তিনি তত বেশি রক্ষা পাবেন।

এইচডিএল: এইচডিএল বা হাইডেনসিটি লিপোপ্রোটিনকে কখনো বলা হয় ভালো কোলেস্টেরল। কারণ এ জাতীয় কোলেস্টেরল ধমনিগাত্রে কোলেস্টেরলকে জমাট বাঁধতে দেয় না। এর বেশির ভাগ উপাদানই হলো প্রোটিন, যার সঙ্গে খুব অল্প পরিমাণ চর্বি মিশ্রিত থাকে। এইচডিএল রক্ত থেকে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরলকে সরিয়ে দিতে সহায়তা করে।

এমন কিছু খাবার আছে, যা খেলে রক্তে ভালো কোলেস্টেরল বাড়বে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। এ খাবারগুলো সম্পর্কে জেনে নিন-

♦ যেকোনো রকমের ডাল বা ছোলা রোজ যদি এক কাপ খাওয়া হয়, তবে ২০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে।

♦ রসুনে থাকে অ্যামিনো এসিড, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। এগুলোর সংমিশ্রণ শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়। প্রতিদিন অর্ধেক বা একটি রসুন খেলে খারাপ কোলেস্টেরল ৯ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।

♦ এক বাটি ওট মিল, লাল আটার রুটি ও সবজি, ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ মাছ ও বাদাম খারাপ কোলেস্টেরল ঠেকানোর জন্য ভালো।

♦ চায়ের মধ্যে গ্রিন টি খুবই ভালো। দিনে যদি দুই থেকে তিন কাপ গ্রিন টি খাওয়া হয়, তাহলে খারাপ কোলেস্টেরল অনেকটাই আয়ত্তে থাকবে।

♦ খাদ্য তালিকায় রাখুন চিয়াসিড। এতে এলডিএলের মাত্রা কম থাকবে। এতে নানারকম অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।

♦ সয়াবিনে আছে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ফাইবার ও প্রোটিন। প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে বিকল্প প্রোটিন হিসেবে নিয়মিত সয়াবিন গ্রহণ করায় প্লাজমা কোলেস্টেরলের পরিমাণ ২৩ থেকে ২৫ শতাংশ কমে।

♦ ডায়েটে বেগুনি রঙের ফল এবং শাক-সবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে অ্যান্থোসায়ানিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।