• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্র-দ.কোরিয়াকে ‘নির্দয়’ জবাব দেওয়া হবে: উ. কোরিয়া

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৭ নভেম্বর ২০২২  

দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলা সামরিক মহড়াকে উস্কানি এবং বিপজ্জনক বলে আখ্যায়িত করছে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনী। পাশাপাশি পিয়ংইয়ংয়ের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন ও সিউলকে নির্দয় জবা দেওয়া হবে।
 

সোমবার (০৭ নভেম্বর) উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কেসিএনএর প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।   

 গত সপ্তাহে ভিজিল্যান্ট স্টর্ম নামে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। পরে বেশ কয়েকটি মিসাইল পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। ধারণা করা হয়, এরমধ্যে আন্তঃমহাদেশীয় মিসাইল ও শত শত গোলাও সাগরে ছুড়েছে পিয়ংইয়ং। দক্ষিণ কোরিয়া- যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক মহড়া শুক্রবার (৪ নভেম্বর) শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা শনিবার (৫ নভেম্বর)  পর্যন্ত চালান হয়।   

এ নিয়ে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, ভিজিল্যান্ট স্টর্ম মহড়া ছিল একটি উস্কানি। এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে উত্তেজনা বাড়ানোর লক্ষ্যে চালানো হয়। খুব উচ্চ আক্রমণাত্মক প্রকৃতির একটি বিপজ্জনক যুদ্ধ মহড়া ছিল এটি।

পিয়ংইয়ংয়ের সেনাবাহিনী আরও জানায়, দক্ষিণ কোরিয়ায় হামলার আদলে তারা বিভিন্ন সামরিক কর্মকাণ্ড করেছে। গত ২ নভেম্বর উত্তর কোরিয়ার ছোড়া একট মিসাইল দক্ষিণ কোরিয়ার উলসান উপকূলের কাছে গিয়ে পড়ে। ১৯৫৩ সালে কোরিয়া যুদ্ধের অবসানের পর প্রথমবারের মতো এমন ঘটনা ঘটল। এই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার কথা উত্তর কোরিয়ার সেনারা নিশ্চিত করেছে।  

 একটি বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, শত্রুরা উস্কানিমূলক সামরিক পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে ততোই  নির্দয়ভাবে সেগুলোর জবাব দেওয়া হবে।