• শনিবার   ২৫ মার্চ ২০২৩ ||

  • চৈত্র ১১ ১৪২৯

  • || ০২ রমজান ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা স্বাধীনতা দিবসে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে সরকার আমরা যুদ্ধ-সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি আদায়ে সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে ২৫ মার্চ ১৯৭১: রক্ত আর আর্তচিৎকারের ভয়াল রাত যে কোনো অর্জনেই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়: প্রধানমন্ত্রী গুণীজনদের হাতে স্বাধীনতা পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আজকের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে প্লেন চলাচলের কেন্দ্রে পরিণত করতে রোডম্যাপ জরুরি জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার কাজ করে যাচ্ছে দেশের আবহাওয়া-জলবায়ু দিন দিন চরমভাবাপন্ন হয়ে উঠছে বঙ্গবন্ধুই ভূমিহীন ও গৃহহীনদের আশ্রয় দিতে গুচ্ছগ্রাম করেন ৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে বিএনপি সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী দুঃখী মানুষের মুখের হাসিই বড় প্রাপ্তি: প্রধানমন্ত্রী ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ের সময় খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী আমরা যুদ্ধ ও আগ্রাসন সমর্থন করি না: শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা সাবমেরিন ঘাঁটির যাত্রা শুরু

আরও ৩ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২২  

বছরের শেষ দিনেও ৩টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো জাপান সাগরের দিকে নিক্ষেপ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে জাপান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

জাপানের কোস্টগার্ড জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করে পিয়ংইয়ং এবং এর ১৬ মিনিট পর অর্থাৎ ৮টা ১৬ মিনিটে দ্বিতীয় ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করা হয়। আরেকটি ক্ষেপণাস্ত্র কখন ছোড়া হয় সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানায়নি জাপানের কোস্টগার্ড।

জাপানি সংবাদমাধ্যম জাপান টাইমস জানিয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর ধ্বংসাবশেষ জাপানের বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের জলসীমায় পতিত হয়েছে, যা দেশটির উপকূল থেকে মাত্র ৩৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

শনিবার নিক্ষিপ্ত দুই ক্ষেপণাস্ত্রসহ ২০২২ সালে প্রায় ৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া। যার মধ্যে ৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছিল আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। পরীক্ষা চালানো অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম।

এর আগে একসঙ্গে ২৬টি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে আলোচনায় এসেছিলেন কিম জং উন। দেশটির নাজুক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উপেক্ষা করেই একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে সমালোচনার মুখে পড়লেও তিনি সেসব আমলে নেননি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় প্রায় সাড়ে ৭ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় হয়েছে দেশটির, যা ২০১৯ সালে উত্তর কোরিয়ার খাদ্য ঘাটতি মেটাতে চীন থেকে শস্য আমদানি ব্যয়ের সমান। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি, স্বল্প খরচে অস্ত্র তৈরিতে পিয়ংইয়ংকে সহায়তা করছে চীন ও রাশিয়া।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান র‌্যান্ড করপোরেশন বলছে, প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উত্তর কোরিয়ার ব্যয় হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ লাখ মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে সম্প্রতি পরীক্ষা চালানো ২৬টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে দেশটির ব্যয় হয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ কোটি মার্কিন ডলার। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০১৯ সালে খাদ্য ঘাটতি মেটাতে চীন থেকে শস্য আমদানি করতেও প্রায় সমপরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছিল উত্তর কোরিয়া।