• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মাটির নিচে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের ঘাঁটি

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২৩  

উপসাগরীয় অঞ্চলে ভূগর্ভে ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি উদ্বোধন করেছে ইরানের বিশেষ বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডস। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই শুক্রবার এ ঘাঁটি উদ্বোধনের কথা জানা গেল।
ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ইরান উপসাগরীয় অঞ্চলে একটি ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি উদ্বোধন করেছে। তবে ঘাঁটিটির সুনির্দিষ্ট অবস্থান নিশ্চিত করা হয়নি।

রেভল্যুশনারি গার্ডসের প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামিকে উদ্ধৃত করে ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ‘নৌবাহিনীর কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণের ঘাঁটিগুলোর মধ্যে এটি একটি। সেখানে রাখা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো শত শত কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে সক্ষম এবং এর ধ্বংসক্ষমতা অনেক বেশি। শত্রুপক্ষের অত্যাধুনিক যুদ্ধ–সরঞ্জামকে এড়িয়ে আঘাত হানতে পারে এটি।’

গত বছর রেভল্যুশনারি গার্ডসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ইরান উপসাগরীয় উপকূল বরাবর ভূগর্ভে ‘ক্ষেপণাস্ত্র শহর’ গড়ে তোলা হয়েছে। এটি ইরানের শত্রুদের জন্য ‘দুঃস্বপ্ন’।
উপসাগরে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডস এবং ওই অঞ্চলে নিয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার উত্তেজনা দেখা দেয়। সামরিক উত্তেজনার জন্য একে অপরের অভিযোগ করে আসছে দেশ দুটি।

২০১৫ সালে করা ইরানের সঙ্গে করা পরমাণু চুক্তি থেকে ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেয় দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এরপর তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনার পারদ বাড়ে। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে ইরানের সঙ্গে চুক্তিটি করে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ছয় ক্ষমতাধর দেশ। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া চুক্তিতে সই করে রাশিয়া, চীন, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি। ওই চুক্তির মূল বিষয় ছিল ইরান নিজেদের পরমাণু কার্যক্রম সীমিত রাখবে এবং পারমাণবিক স্থাপনায় যেকোনো সময় আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের পরিদর্শনের সুযোগ দেবে। বিনিময়ে ইরানের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ তুলে নেবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব।