• সোমবার ২৯ মে ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৫ ১৪৩০

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কাতার সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী চোরাচালান বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়তে চায় কাতার ‘নেতৃত্বের উদাহরণ সৃষ্টি করুন, নিজেই পরিবর্তন আনুন’ ‘আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু ছিলেন শান্তির অন্বেষণে নিবেদিত’ বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবন ছিল শান্তির সাধনায় উৎসর্গকৃত: রাষ্ট্রপতি জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে দুদিনের সফরে সোমবার কাতার যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে জড়িতদের কোনো ধর্ম নেই: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য হজযাত্রীদের কাছে দোয়া চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

‘বিশ্বকে পরবর্তী মহামারির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে’

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২৩  

বিশ্বকে অবশ্যই পরবর্তী মহামারির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাসচিব তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস।

তিনি বলেছে, আসন্ন মহামারিগুলো কোভিড-১৯ এর চেয়েও ‘মারাত্মক’ হতে পারে।

তিনি বলেছেন, করোনা মহামারি সংক্রান্ত বৈশ্বিক স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থার অবসান হলেও এর হুমকি শেষ হয়নি। এর নতুন ভ্যারিয়েন্টের হুমকি রয়ে গেছে, যা রোগ এবং মৃত্যুর নতুন উত্থান ঘটাতে পারে।

৭৬তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে প্রতিবেদন পেশ করার সময় ডব্লিউএইচওর প্রধান এসব কথা বলেন।

তিনি পরামর্শ দেন যে, পরবর্তী সময়ে কোনো মহামারি আঘাত হানলে আমাদের অবশ্যই সিদ্ধান্তমূলক, সম্মিলিতভাবে এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সেটি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।

তেদ্রোস বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অধীনে স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে করোনার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। এই প্রভাব ২০৩০ সাল পর্যন্ত থাকবে।