• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী

শিশুর অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

শিশুর ওজন অতিরিক্ত বাড়া এবং কমা নিয়ে প্রতিটি মায়ের দুশ্চিন্তার যেন শেষ নেই। বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিশুর ওজন না বাড়লে তার সঠিক বৃদ্ধি হয় না আবার কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। বেশিরভাগ শিশুর প্রতি মা-বাবার এই অভিযোগ করতে দেখা যায় যে, তারা ঠিকমতো খেতে চায় না, যে কারণে ওজনও বাড়ে না ঠিকভাবে।

বড়দের মতো ছোটদেরও ওজন বেড়ে যাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শিশুদের মেদ বৃদ্ধির ফলে একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। থাইরয়েডের সমস্যা ছাড়াও বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধতে পারে অল্প বয়স থেকেই। তাই শিশুদের বেলায় অধিক সচেতন হতে হবে।

অতিরিক্ত খাওয়া-দাওয়ার কারণে কোনো কোনো শিশুর ওজন খুব দ্রুত বেড়ে যায়। আবার এমন অনেক শিশু আছে যারা খুব বেশি না খেলেও তাদের ওজন বাড়তে থাকে। এক্ষেত্রে কিছু সাধারণ বিষয় লক্ষ্য রাখলেই সমস্যার সমাধান হতে পারে।

মা ও বাবাকে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে-

শিশুদের শরীরচর্চার মধ্যে রাখতে হবে। এজন্য শিশুকে নিয়মিত যোগ ব্যায়ামের অভ্যাস বা অন্য যেকোনো বডি অ্যাক্টিভিটির মধ্যে রাখতে হবে। এতে শিশুর দেহে বাড়তি মেদ জমবে না।

শিশুদের একেবারেই জাঙ্কফুড দেয়া যাবে না। জাঙ্কফুডে কোনো পুষ্টিগুণ থাকে না, অথচ এই খাবার খেলে শরীরে সহজেই নানা রোগ বাসা বাধে। জাঙ্কফুডে থাকা অতিরিক্ত ফ্যাট শিশুদের পুষ্টি তো দেয়ই না বরং ওজন বাড়িয়ে দেয়।

সকালের খাবার ঠিক করে না খেলেই ওজন বেড়ে যায়। এজন্য শিশুদের অবশ্যই পুষ্টিযুক্ত নাশতা দিতে হবে। সবজি দেয়া খিচুড়ি, রুটি সবজি বা চিকেন স্যুপও দেয়া যেতে পারে।

অনেক শিশু আছে লেখাপড়া ছাড়া শুধু টিভি দেখে সময় কাটায়। বিকেলে খেলার সময়তেও টিভি দেখে। বসে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা টিভি দেখা শরীর ও চোখ উভয়ের জন্যই অত্যন্ত ক্ষতিকর। শরীরে কোনো সক্রিয়তা না থাকলে মোটা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এ কারণে শিশুদের বেশিক্ষণ টিভি দেখা এড়িয়ে চলতে হবে।

শিশুদের পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে মেদ বেড়ে যায়। তাই সুস্থ থাকতে প্রতিটি শিশুকে নিয়ম মেনে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।