• সোমবার ২৯ মে ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৫ ১৪৩০

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কাতার সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী চোরাচালান বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়তে চায় কাতার ‘নেতৃত্বের উদাহরণ সৃষ্টি করুন, নিজেই পরিবর্তন আনুন’ ‘আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু ছিলেন শান্তির অন্বেষণে নিবেদিত’ বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবন ছিল শান্তির সাধনায় উৎসর্গকৃত: রাষ্ট্রপতি জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে দুদিনের সফরে সোমবার কাতার যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে জড়িতদের কোনো ধর্ম নেই: প্রধানমন্ত্রী

দুধ খেলে বাচ্চার এলার্জি? বিকল্প কী খাওয়াবেন?

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২৩  

ছোট থেকেই ঠিকমতো বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজন ক্যালসিয়াম। হাড় ও দাঁত ঠিকমতো যাতে বেড়ে ওঠে তার জন্যই ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। দেহের অধিকাংশ ক্যালসিয়ামই আমাদের হাড়ে সঞ্চিত হয়। প্রতিদিনের ডায়েটেই এমন খাবার রাখতে হয় যা থেকে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম আমরা পেতে পারি। ঠিকমতো ক্যালসিয়াম দেহে না এলে ভবিষ্যতে হাড়ের ক্ষয়ের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। 

ছোটবেলা এবং বয়স সন্ধিক্ষণের শুরুতে অর্থাৎ বেড়ে ওঠার সময় হাড়ের গঠনের জন্য় ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি হয়। আমাদের যত বয়স বাড়ে ক্যালশিয়াম সঞ্চয়ের ক্ষমতা তত কমতে থাকে। ছোটবেলায় এই ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই সেই সময় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে রাখতেই হয়। 

তবে সমস্যা রয়েছে। দুধ ক্যালসিয়ামের জন্য সহজলভ্য এবং ভরসাযোগ্য উৎস। কিন্তু সবাই দুধ খায় না। অনেক খেতে চায় না। আবার অনেকের দুধ ও দুধজাতীয় খাবারে অ্য়ালার্জি থাকে। সেই কারণে বাধ্য হয়েই এড়িয়ে যেতে হয় দুধ। এমনটা হলে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম পেতে অন্য খাবারে ভরসা করতে হয়।

কালো তিল:
মশলা হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন রান্নায় এর ব্যবহার রয়েছে। নাড়ু ও নানারকমের মিষ্টি তৈরিতেও কাজে লাগে। এই কালো তিল ক্যালসিয়ামের ভাল উৎস। এছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে এখানে। কালো তিলের তৈরি খাবার দেওয়া যাতে পারে বাচ্চাদের। 

ডিম:
যাঁরা আমিষ খান, তাঁদের জন্য ক্য়ালসিয়ামের অত্যন্ত ভাল উৎস ডিম। বিশেষ করে ছোটবেলা এবং বেড়ে ওঠার সময়ে পুষ্টির প্রয়োজনে ডিম পাতে রাখতেই হবে। 

ডালজাতীয় শস্য:
বিভিন্ন ডালজাতীয় শস্য ক্যালসিয়ামের পর্যাপ্ত উৎস। রাজমা, কাবুলি চানা, নানা ধরনের ছোলা থেকে ক্যালসিয়াম মেলে।

বাদাম:
বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং মুগ অবশ্য করেই ডায়েটে রাখতে হবে। সঙ্গে থাকুক খেজুরও। আখরোট, আমন্ড, খেজুর, মুগ থেকে প্রোটিনের পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়ামও পাওয়া যায়। ছোট থেকেই নিয়মিত এগুলো দিতে পারেন।

শাক-সব্জি:
ব্রকোলি, পালং শাক, মেথি, মুলোর শাক থেকে ক্যালসিয়াম মিলবে। পুদিনা ও ধনের চাটনি দিতে পারেন বাচ্চাদের। 

দই:
অনেক সময় দুধ থেকে সমস্যা হয়, কিন্তু দই-তে সমস্যা থাকে না। সেক্ষেত্রে টকদই রাখতে পারেন পাতে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এবং পেট ভাল রাখতে দইয়ের জুড়ি নেই।