• শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৫ ১৪৩০

  • || ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
‘বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে আদালতে যেতে হবে’ ভিসা নিষেধাজ্ঞার কোনও যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপে ভালো খেলবে বাংলাদেশ, আশা প্রধানমন্ত্রীর কন্যাশিশুদের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর অর্ধকোটি মানুষকে মাথা গোঁজার ঠাঁই দিয়েছেন শেখ হাসিনা বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নে কোনো বিভাজন চলবে না: রাষ্ট্রপতি দেশের ভাবমূর্তি আরো জোরদার করতে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে আওয়ামী লীগের বিকল্প নাই: প্রধানমন্ত্রী মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই সফলতা-শান্তি নিহিত শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন কাল পর্যটন শিল্পের প্রসারে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ট্রেনে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের জনসভায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী ক্রীড়ার ভেতর দিয়েই শিশুর সামাজিকীকরণ ঘটে: প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণের ৪৯তম বার্ষিকী আজ তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে জনগণকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী

পড়া মনে রাখার ৫ উপায়

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

সিলেবাসের সব পড়া ঝালাই করে পরীক্ষার খাতায় লেখার সময় দেখা যায় সব ভুলে বসে থাকতে হচ্ছে। কিছু মনে থাকে না, মাথায় ধরে না বলে পার পাওয়া যায় না। তাই বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে চেষ্টা করে যাওয়াটাই শ্রেয়।

বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, সব মানুষের মস্তিষ্ক সমানভাবে কাজ করে না। আর মস্তিষ্কের কাজও কম নয়। প্রতিটা কোষ (নিউরন) এক একটা কাজ সম্পন্ন করে (অনুভূতি গ্রহণ, সিদ্ধান্ত নেয়া, মনে রাখা, ধারণ করা, চিন্তা করা, দেহের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করা ইত্যাদি)।

তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ যেভাবে মস্তিষ্ককে নির্দেশনা দেয়, মস্তিষ্ক সেভাবেই কাজ করার চেষ্টা করে। তাই চলুন জেনে নিই নিজের মতো করে পড়া মনে রাখার উপায়গুলো–
 
ভোরে উঠে পড়া
ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়াশোনা করার চলমান ধারা যেন বিলীন হতে বসেছে। তবে মনে রাখবেন, রাতে ঘুমের পরে সকালে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা বেশি থাকে। তাই সকালের পড়াগুলো মনে থাকে সব সময়। এ জন্য বলা হয়, মুখস্ত করার মতো পড়াগুলো ভোরে উঠে পড়ার জন্য।
 
পড়ার পরে অবশ্যই লিখুন
পড়ার পরে চেষ্টা করুন লেখার। কেননা, পড়ার পরে সেগুলো লিখলে আপনার মনে থাকবে দীর্ঘদিন। যদি হাতে বেশি সময় না থাকে, সেক্ষেত্রে মূল পয়েন্টগুলো লিখতে পারেন। এতে আপনার নোটও করা হয়ে যাবে। পরে পড়ার ক্ষেত্রে এই পয়েন্টগুলো দেখলেই  আপনার পুরো পড়াটি মনে পরে যাবে।

রিভিশন দেয়া
আজকে যা পড়বেন তা পরেরদিন নতুন পড়া শুরুর আগে অবশ্যই একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। তাহলে পড়াগুলো মনে থাকবে। কেননা আজকে যা পড়েছেন, সেটি যদি আপনি ১০ দিন পরে পড়তে যান তাহলে আপনার কাছে নতুনের মতো মনে হবে। এজন্য রিভিশনের বিকল্প নেই।
 
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়তে বসা
প্রতিদিন একটি সময়ে পড়াশোনা করলে মস্তিষ্ক অভ্যস্ত হয়ে যায় যে, এই সময় তাকে পড়াশোনা করতে হবে। আর পড়ার জন্য যদি আপনি আলাদা সময় রাখেন, এতে মনোযোগের ব্যত্যয় ঘটে না। তাই যে সময়ে আপনি পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন ঠিক সেই সময়েই পড়তে বসুন।

অন্যকে পড়ানো
নিজের পড়া কথপোকথনের মধ্যে দিয়ে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করলে পড়া মস্তিষ্কে স্থায়ী হয়ে যায়। এ ছাড়া আপনি নিজের সহপাঠীদের নিজের পড়াটি বুঝিয়ে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি পড়াটি আর ভুলবেন না।