• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বুদ্ধিজীবী ও নেতৃত্ব নিয়ে দিশেহারা বিএনপি

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১  

রাজপথের আন্দোলন কিংবা গণমানুষের চাওয়া-পাওয়ার দিকে গুরুত্ব নেই বিএনপির। বরং নিজেদের ভেতর ক্ষমতার লড়াই আর দেশকে অস্থিতিশীল করা নিয়েই সময় পার করছে দলটি।

বিএনপির প্রতিষ্ঠার ৪৩ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু এখনো নিজেদের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে দলটি। ক্ষমতায় যাওয়া নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক পথ কখনোই অনুসরণ করেনি বিএনপি। বরং বারবার তাণ্ডব চালিয়ে সরকার গঠন করেছে তারা। এরপর শুরু করে লুটতরাজ।

এদিকে টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় যেতে না পেরে দলের নেতাকর্মীরা পাগলপ্রায়। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত প্রায় সব নেতাই এখন উন্মাদের মতো জীবনযাপন করছেন।

কারণ হিসেবে দেখা গেছে, ক্ষমতায় থাকাকালীন টেন্ডার বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও তদবিরসহ নানা বিষয়ে হাওয়া ভবনের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। দীর্ঘদিন ধরে সেই সুযোগ না পাওয়ায় নিজেদের অর্থভাণ্ডারও খালি হয়ে এসেছে। কোনো কোনো নেতার তো যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পেটানোর নজিরও সামনে এসেছে। একই সঙ্গে বিএনপিকে ধীরে ধীরে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করছে তাদেরই বুদ্ধিজীবী সমাজ। 

তারা নানা বিভ্রান্তমূলক কথা বলে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। গুজব রটনাকারী হিসেবে কেউ কেউ বিবেচিত হয়েছেন। আর একদল বুদ্ধিজীবী তো নারীতে মজে রয়েছেন।

জানা যায়, বিভিন্ন টকশো কিংবা সামাজিক মাধ্যমে বিএনপিপন্থী যে লোকগুলো কথা বলেন, তারা সবাই কোনো না কোনো দল থেকে বহিস্কৃত। কেউবা আবার মিডিয়াতে অবাঞ্চিত। আবার কেউবা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা খেয়ে বিদেশে বসে আছেন। আবার কেউবা যৌন নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ মামলার আসামিও

বিএনপিতে স্থান না পাওয়া বেশ কজন ত্যাগী নেতা এরই মধ্যে দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। ভণ্ড বুদ্ধিজীবী, দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান, আর ভণ্ড নেতাদের অধীনে তারা রাজনীতি করবেন না জানিয়েছ ইস্তফা দিয়েছেন। ফলে জনগণ থেকে দলটি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।