• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ঈদ শেষ, আন্দোলনে অনীহা বিএনপি নেতাদের

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২২  

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আমেজ শেষ হলেও এখনো আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বা কোনো রূপরেখা তৈরি করতে পারেনি বিএনপি। বিএনপির এই আন্দোলনের রূপরেখা বা ধরণ কি হবে সে বিষয়েও এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেনি দলটি। 

অনেকেই বলছেন, হয়তো এখনো ঈদের আমেজ কাটেনি বিএনপি নেতাকর্মীদের। এ কারণে ঈদের পর কঠোর আন্দোলনের কথা বললেও এখন নেতাদের মাঠে তো দূরের কথা, উঠানেও দেখা মিলছে না তাদের।

তৃণমূল নেতাদের দাবি, যখনই দল থেকে আন্দোলনের প্রস্তুতি নেয়া হয় বা আন্দোলনের কথাবার্তা চলে, ঠিক সেসময়ই দলের সিনিয়র নেতাদের অসুস্থতা বাড়ে। একে একে সবাই হাসপাতালের দিকে ছোটে। আন্দোলনের ডাক দিয়ে তারা এসি রুমে বসে বিশ্রাম নেয়। প্রতিবারের মতো এবারো যখন নতুন করে আন্দোলনের উদ্যোগ নেয়া হলো ঠিক এমনি সময় হাসপাতালে ভর্তি হলের দলের স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ ২ নেতা ড. আব্দুল মঈন খান ও মির্জা আব্বাস। এ অবস্থায় বিএনপির আন্দোলনের ফল কি হবে তাই এখন দেখার বিষয়।

জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তির উদ্দেশ্যে সারা দেশের জেলা শহরসহ রাজধানীতে ঈদের দ্বিতীয় দিন বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয় বিএনপি। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কেউ কেউ এর সমর্থনে অল্প সময়ের জন্য রাজপথে নামলেও রাজধানীর চিত্র ছিল পুরোটা উল্টো। অধিকাংশ নেতকর্মীই রাজপথে না নেমে বরং গায়ে কাঁথা টেনে ঘুমিয়েছেন। এতে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতারা বাধ্য হয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি বাতিল করে পরবর্তী দিন নির্ধারণ করেন ১ জুন।

এ ব্যাপারে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, দলীয় চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার জামিনের জন্য পূর্বঘোষিত নয়াপল্টনের বিক্ষোভ সমাবেশ বিশেষ কারণ বশত হচ্ছে না। বুঝতে হবে- এখনো গ্রাম থেকে মানুষ ঢাকায় আসেনি। এছাড়া ঈদ শেষ হয়েছে মাত্র এক সপ্তাহ হলো। এখনো ঈদের আমেজ পুরোপুরি কাটেনি। আরো কয়দিন যেতে দিন, সব ঠিক হয়ে যাবে। 

এ বিষয়ে দেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীরা বলেন, বিএনপির আন্দোলন দেখার জন্য গত এক যুগ ধরে দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে। প্রায় ১২ বছর ধরে শুনে আসছি বিএনপি কঠোর আন্দোলন করবে। কিন্তু আমাদের জীবদ্দশায় বিএনপির আন্দোলন দেখতে পারব কি না এখন সেই চিন্তাই করি।