• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিএনপি লাঠি নিয়ে এলে, খেলা কাকে বলে দেখাবো: কাদের

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০২২  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এবার খেলা হবে। খেলা হবে, যদি তারা সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি করে, আগুন আর লাঠি নিয়ে আসে, তবে খেলা কাকে বলে, তা দেখানো হবে।

মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে শহরের মোক্তারপাড়া মাঠে আয়োজিত নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সমাবেশের নামে সমাবেশস্থলে এক সপ্তাহ আগে থেকেই কাঁথা-বালিশ, লেপ-তোশক, কম্বল, পাটি নিয়ে জড়ো হয়। শুধু তাই নয়, তারা মশার কয়েল পর্যন্ত নিয়ে এসে শুয়ে থাকে। আমরা তাদের ১০ তারিখের (ডিসেম্বর) কর্মসূচিতে কোনো বাধা দিতে চাই না।

তিনি বলেন, এবার খেলা হবে, মাস্টারমাইন্ড হাওয়া ভবনের ছোকরা তারেকের বিরুদ্ধে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেব, জনসমুদ্র কাকে বলে নেত্রকোনায় এসে দেখে যান। আপনারা কয়েকজন লোক ভাড়া করে এনে বক্তব্যে বলেন বিএনপির জনসমুদ্র। এখানে আসেন, দেখেন, মানুষ কারে কয়।

শেখ হাসিনার সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই উন্নয়ন টিকে রাখতে হলে বারবার শেখ হাসিনা সরকারকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনতে হবে। তা না হলে এই বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে আবার ধ্বংসযজ্ঞ হয়ে যাবে। আমাদের ক্ষমতার উৎস বন্দুকের নলে নয়। জনগণের সমর্থনেই আওয়ামী লীগ টিকে আছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনাই একমাত্র গণতন্ত্রের নেতা। তার মতো আর কেউ নেই। আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে হবে, তা না হলে খবর আছে।

তিনি বক্তব্যের শেষে আবারো বলেন, খেলা হবে। কী ভাইয়েরা, কিসের খেলা হবে? গণতন্ত্রবিরোধীদের বিরুদ্ধে, আন্দোলনের নামে যারা মানুষ পুড়িয়ে মারে, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয় তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে।

এর আগে দুপুরে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিয়র রহমান খান।

সম্মেলনে আরো বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আহম্মদ হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, সদস্য মারুফা আক্তার ও রেমন্ড আরেং।