• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে যত অপকর্ম

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারি ২০২৩  

২০০৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শুধু ঢাকাতেই আওয়ামী লীগের লং মার্চ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ৮ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। 

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী দল-মতের যত ব্যক্তিকে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয়েছে, অতীতে কখনো তা ঘটেনি।

প্রতিটি কারাগারে ধারণ ক্ষমতার থেকে দশগুণ বেশি বন্দি রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থক। বন্দিরা বঞ্চিত হয়েছিল ন্যূনতম মানবাধিকার থেকেও।

এছাড়াও ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় মদদে হামলা চালায় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা, যা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। এতে নিহত হন আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী।

বিএনপি-জামায়াতের নৃশংসতা দেখা যায় পূর্ববর্তী বছরগুলোতেও। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালেও জনগণের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, গ্রেনেড হামলা ও পেট্রোল বোমা হামলা চালায় বিএনপি। বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোল বোমা ও অগ্নিসংযোগে মৃত্যু হয় ১৫৩ জন সাধারণ মানুষের। নৃশংস ও নারকীয়ভাবে তারা আহত করে ২ সহস্রাধিক মানুষকে।

আরো জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের বিরোধিতা করে খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশে হাজার হাজার যানবাহন ভাঙচুর করে আগুন দেয় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এত অপকর্মের পরও একটি রাজনৈতিক দল কী করে গণতন্ত্রের নাম মুখে নিতে পারে? তাদের মতে, দেশের রাজনীতি সচেতন মানুষেরাও এ নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত।