• শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৫ ১৪৩০

  • || ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
‘বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে আদালতে যেতে হবে’ ভিসা নিষেধাজ্ঞার কোনও যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপে ভালো খেলবে বাংলাদেশ, আশা প্রধানমন্ত্রীর কন্যাশিশুদের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর অর্ধকোটি মানুষকে মাথা গোঁজার ঠাঁই দিয়েছেন শেখ হাসিনা বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নে কোনো বিভাজন চলবে না: রাষ্ট্রপতি দেশের ভাবমূর্তি আরো জোরদার করতে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নে আওয়ামী লীগের বিকল্প নাই: প্রধানমন্ত্রী মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই সফলতা-শান্তি নিহিত শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন কাল পর্যটন শিল্পের প্রসারে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ট্রেনে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের জনসভায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী ক্রীড়ার ভেতর দিয়েই শিশুর সামাজিকীকরণ ঘটে: প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণের ৪৯তম বার্ষিকী আজ তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে জনগণকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ চুরি করা অর্থ দিয়ে আন্দোলন করছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী

নামাজ আদায় করতে হবে পবিত্র অবস্থায়

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

রাসুল সা. বলেছেন,
لا يقبل الله صلاة أحدكم إذا أحدث حتى يتوضأ

অজু ভেঙ্গে যাওয়ার পর অজু করার আগ পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদের কারো নামাজ কবুল করেন না। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)

এ হাদিস থেকে যে শিক্ষাগুলো আমরা পাই:

১. পবিত্রতা নামাজ শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত। অজু না থাকা অবস্থায় নামজ শুদ্ধ হয় না। ভুলে অজু না থাকা অবস্থায় নামাজ শুরু করলে মনে পড়ার সাথে সাথে নামাজ ভেঙে অজু করে নেওয়া ওয়াজিব, নামাজ অব্যাহত রাখা জায়েজ নেই। নামাজের মধ্যে কারো অজু ভেঙে গেলে নামাজ ভেঙে অজু করে আসতে হবে। ইমাম নববি (রহ.) বলেন, আলেমদের মধ্যে এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নেই যে, অজু বা তায়াম্মুম করা ছাড়া ফরজ ও নফল যে কোনো নামাজ আদায় করা হারাম।

২. কেউ অজু ছাড়া নামাজ পড়ে ফেললে তার ওপর অজু করে নামাজটি আবার আদায় করা ওয়াজিব। ওই নামাজের মাধ্যমে ফরজ আদায় হবে না। মনে পড়ার সাথে সাথে ওই নামাজটি আবার পড়তে হবে। ওই দিন, কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পরও যদি মনে পড়ে যে, অমুক দিনের অমুক ওয়াক্তের নামাজ পড়ার সময় সে অজু অবস্থায় ছিল না, তাহলে সাথে সাথে আবার ওই নামাজ পড়ে নিতে হবে।

৩. কেউ যদি এমন অবস্থায় থাকে যে সে অজু বা তায়াম্মুম কোনোভাবেই পবিত্রতা অর্জন করতে পারছে না, সে পবিত্রতা ছাড়াই নামাজ আদায় করে নেবে। যেমন কেউ যদি অত্যন্ত অসুস্থ হয় অথবা এমন কোনো জায়গায় বন্দি থাকে যেখানে পানি বা মাটি কিছুই নেই, তার নামাজ পবিত্রতা ছাড়াই শুদ্ধ হবে। ওই নামাজ আবার পড়া ওয়াজিব নয়। আল্লাহ বলেছেন,
فَاتَّقُوا اللّٰهَ مَا اسۡتَطَعۡتُمۡ
আল্লাহকে ভয় করো তোমাদের সাধ্য অনুযায়ী। (সুরা তাগাবুন: ১৬)

রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদেরকে আমি যে নির্দেশ দেই, তা পালন করো সাধ্য অনুযায়ী। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)