• মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১৫ ১৪৩০

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ: প্রধানম সংঘাত নয়, আলোচনায় সমাধান চাই: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বাংলাদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীনের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আরো জনবান্ধব হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে আমরা আর অশান্তি-সংঘাত চাই না, সবার উন্নতি চাই: শেখ হাসিনা শিল্পাচার্য জয়নুলের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে অনুপ্রেরণা যোগাবে: রাষ্ট্রপতি এশিয়ার ‘আয়রন লেডি’ শেখ হাসিনা : দ্য ইকোনমিস্ট আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ কাতার সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী চোরাচালান বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়তে চায় কাতার ‘নেতৃত্বের উদাহরণ সৃষ্টি করুন, নিজেই পরিবর্তন আনুন’ ‘আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু ছিলেন শান্তির অন্বেষণে নিবেদিত’ বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবন ছিল শান্তির সাধনায় উৎসর্গকৃত: রাষ্ট্রপতি জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে

চাঁদের মাটিতে গাছের চারা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২  

বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো চাঁদের মাটিতে গাছের চারা জন্মাতে পেরেছেন। এর মধ্য দিয়ে এই উপগ্রহ মানুষের দীর্ঘমেয়াদে অবস্থানে সাফল্যের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছে। চাঁদে বসবাস করবে মানুষ। সেই স্বপ্ন নিয়েই এগোচ্ছে নাসা। ২০২৫ সালে এই মিশন শুরু হবে তাদের। বিবিসি।

গবেষকরা ১৯৬৯-১৯৭২ অ্যাপোলো মিশনের সময় সংগৃহীত ধূলিকণার ছোট নমুনাগুলোতে এক ধরনের ক্রেস জন্মানোর চেষ্টা করেছিলেন। বিজ্ঞানীদের অবাক করে দিয়ে দুদিন পরই চাঁদের মাটি ফুঁড়ে উঁকি দিল গাছের চারা। এই গবেষণাপত্রের সহলেখক ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনা-লিসা পল বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে পারব না যে, আমরা কতটা বিস্মিত হয়েছিলাম।’ তিনি জানান, ‘চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে আনা নমুনা হোক বা পৃথিবীর মাটি হোক- প্রত্যেক উদ্ভিদই জন্মানোর প্রায় ছয় দিন পর্যন্ত একরকম দেখায়। এরপর ধীরে ধীরে তার রূপ পালটাতে থাকে। চাঁদের মাটিতে জন্মানো চারাগুলো কিছুটা থিতু ছিল। সেগুলো ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে এবং শেষ পর্যন্ত স্থবির হয়ে পড়ে।’

এ গবেষণার সঙ্গে জড়িত অন্যরাও বলছেন, এটি একটি যুগান্তকারী সাফল্য, যদিও এর মধ্যে পার্থিব প্রভাব থাকতে পারে। তবে এ প্রভাব কেমন, সেটা উল্লেখ করেননি।

নাসার প্রধান বিল নেলসন বলেন, ‘এই গবেষণা নাসার দীর্ঘমেয়াদি মানব অন্বেষণ লক্ষ্যগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের ভবিষ্যতের মহাকাশচারীদের বসবাস এবং গভীর মহাকাশে কাজ করার জন্য খাদ্য উৎস বিকাশের জন্য চাঁদ এবং মঙ্গলে পাওয়া সংস্থানগুলোকে ব্যবহার করতে হবে।’ সেই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই মৌলিক উদ্ভিদ গবেষণাটি আমাদের বুঝতে সাহায্য করতে পারে, কীভাবে পৃথিবীর খাদ্য-দুষ্প্রাপ্য অঞ্চলে চাপের পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে?’ গবেষকদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হলো, পরীক্ষার জন্য খুব বেশি চন্দ্রমাটি নেই।

১৯৬৯ সাল থেকে তিন বছরের মধ্যে নাসা মহাকাশচারীরা চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩৮২ কেজি (৮৪২ পাউন্ড) শিলা, মূল নমুনা, নুড়ি, বালি এবং ধূলিকণা নিয়ে এসেছিলেন। কয়েক দশক ধরে সংরক্ষিত মাটি থেকে ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলকে নমুনাগুলো থেকে পরীক্ষার জন্য প্রতি গাছে মাত্র ১ গ্রাম মাটি দেওয়া হয়েছিল।