• মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৮ ১৪৩০

  • || ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
‘আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগে আর সহনশীলতা দেখানো হবে না’ যেকোনও মূল্যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অব্যাহত রাখতে হবে: প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনে আপত্তি নেই, সহিংসতা করলে রেহাই পাবে না: প্রধানমন্ত্রী ‘আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে’ শহর ও গ্রামের বৈষম্য দূর করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকে সুন্দর করার পূর্বশর্ত শিশুদের সুন্দর করে গড়ে তোলা ‘শিশুর জন্য বিনিয়োগ করি, ভবিষ্যতের বিশ্ব গড়ি’ শিশুর সুশিক্ষা-সুস্থ বিনোদন নিশ্চিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি সরকার প্রবীণ নাগরিকদের প্রতি সংবেদন ও শ্রদ্ধাশীল: প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেবে আওয়ামী লীগ ‘বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে আদালতে যেতে হবে’ ভিসা নিষেধাজ্ঞার কোনও যৌক্তিকতা নেই: প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপে ভালো খেলবে বাংলাদেশ, আশা প্রধানমন্ত্রীর কন্যাশিশুদের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর অর্ধকোটি মানুষকে মাথা গোঁজার ঠাঁই দিয়েছেন শেখ হাসিনা বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নে কোনো বিভাজন চলবে না: রাষ্ট্রপতি দেশের ভাবমূর্তি আরো জোরদার করতে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী

জুলাইয়ে বেড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২  

দেশে এক মূল্যে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ও মেয়াদহীন ডাটা প্যাকেজ চালু হয়েছে। এরপর থেকে বেড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা।

চলতি বছরের (২০২২) জুলাই মাসের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা হিসাব করে এ তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

তথ্য অনুযায়ী, জুনের তুলনায় জুলাই মাসে প্রায় ১৪ লাখ নতুন ডেটা ব্যবহারকারী গ্রাহক বেড়েছে। আর জুলাই মাসের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। ফলে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ দশমিক ৭৬ কোটিতে পৌঁছেছে।

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার জাগো নিউজকে বলেন, সারাদেশে এক মূল্যে ব্রডব্যান্ড পরিষেবার কারণে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। আর মোবাইল ডাটা ব্যবহারকারীর বেশি হওয়ার কারণ হলো, এখন সবগুলো মোবাইল কোম্পানি ডাটা ব্যবহারে আনলিমিটেড সময় দিচ্ছে।

তিনি বলেন, এই বছর আমরা সবচেয়ে বেশি পরিমাণে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দিয়েছি। অপারেটররা স্পেকট্রাম স্থাপন শুরু করলে আরও ভালো মোবাইল ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাবে। তখন আরও বাড়বে গ্রাহক সংখ্যা।

মন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে চারটি মোবাইল কোম্পানি মিলে গ্রাহক সংখ্যা হচ্ছে ১৮ কোটি ৪০ লাখ ১ হাজার।

এর আগে ৩১ আগস্ট জাতীয় সংসদে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ৮ কোটি ৪০ লাখ, সিমের সংখ্যা ১১ কোটি ১৪ লাখ। আর রবি আজিয়াটার গ্রাহক সংখ্যা ৫ কোটি ৪৮ লাখ, সিমের সংখ্যা ১০ কোটি ২৬ লাখ। বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটি ৮৫ লাখ, সিমের সংখ্যা ৮ কোটি ২৬ লাখ। টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের গ্রাহক সংখ্যা ৬৭ লাখ এক হাজার, সিমের সংখ্যা ১ কোটি ৩৩ লাখ।

গ্রাহক সংখ্যা বলতে মন্ত্রী জানিয়েছেন, বায়োমেট্রিক ভেরিফাইড সাবস্ক্রিপশন বুঝানো হয়েছে, যারা গত তিন মাসে অন্তত একবার উক্ত মোবাইল নেটওয়ার্কে সক্রিয় ছিলেন।