• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের অহিংস আন্দোলনকে বিএনপি-জামায়াত সহিংস করেছে: জয় নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন আশুরার মর্মবাণী ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার আহ্বান মুসলিম সম্প্রদায়ের উচিত গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়া নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী দুঃখ লাগছে, রোকেয়া হলের ছাত্রীরাও বলে তারা রাজাকার শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস আজ ‘চীন কিছু দেয়নি, ভারতের সঙ্গে গোলামি চুক্তি’ বলা মানসিক অসুস্থতা দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে না দেশের অর্থনীতি এখন যথেষ্ট শক্তিশালী : প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার

জেমস ওয়েবের ক্যামেরায় ‘নেপচুন’, কৌতূহল সৃষ্টি

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২  

মহাবিশ্ব এক রহস্যময় গোলকধাঁধা। যার কুল কিনারা নেই। হাজার কোটি বছর গবেষণা করেও সব রহস্য উন্মোচন করা মানুষের পক্ষে সম্ভব না। এবার নতুন রহস্য আর নতুন চিন্তা এসে উপস্থিত মানুষের সামনে। যা মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে কৌতূহল তৈরি করেছে।

সৌরজগতের শেষ গ্রহ নেপচুনের এক গুচ্ছ ছবি তুলে পাঠিয়েছে আমেরিকান মহাকাশ সংস্থার নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। গত ৩০ বছরে এটির এত সুস্পষ্ট, ঝকঝকে ছবি আর পাওয়া যায়নি। জেমস ওয়েবের নতুন এই ছবিগুলো নিয়ে তাই চলছে নতুন গবেষণা।

পৃথিবী থেকে নেপচুনের দূরত্ব ৪৩০ কোটি কিলোমিটার। পুরু বরফের চাদরে মোড়া গ্রহটিতে নতুন করে আলোকপাত করেছে জেমস ওয়েব। টেলিস্কোপের ছবিগুলোতে নেপচুনের বলয়গুলি অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। নেপচুনের বলয় সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ অনেক দিনের। কিন্তু, উপযুক্ত প্রযুক্তির অভাবে এত দূরের গ্রহের চার দিকের বলয় ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়নি। ১৯৮৯ সালে নাসার ভয়েজার ২ মহাকাশযানের তোলা ছবিতে শেষবার দেখা গিয়েছিল নেপচুনের বলয়। তার পর থেকে আর এই বলয়ের দেখা পাননি গবেষকরা। জেমস ওয়েবের ছবি ঘিরে তাই তাদের মধ্যে আগ্রহ তুঙ্গে।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, তিন দশক আগে নেপচুনের বলয়ের যে ছবি দেখা গিয়েছিল, তা ছিল খুবই অস্পষ্ট। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ অনেক স্পষ্ট ছবি পাঠিয়েছে। নেপচুনের বলয় নিয়ে গবেষণাকে এই ছবি অনেক এগিয়ে দেবে।

সূর্যের চেয়ে পৃথিবী যত দূরে, নেপচুনের দূরত্ব তার তিন গুণ। সৌরজগতের এক কোণে অন্ধকারময় অঞ্চলে আপন কক্ষপথে ঘোরে এই গ্রহ। 

বিজ্ঞানীরা জানান, সূর্যের আলো সেখানে এতই ক্ষীণ যে নেপচুনের ভরদুপুর পৃথিবীর গোধূলির সমান। নেপচুনকে অতিকায় তুষারের গোলা (আইস জায়েন্ট) বলেন কেউ কেউ। মহাকাশ থেকে এই গ্রহকে গাঢ় বেগুনি রঙের দেখায়। সেই সঙ্গে এই গ্রহের গায়ে এক প্রকার নীলচে আভাও দেখা যায়।