পৃথিবীকে বিপদ থেকে রক্ষার মহড়া
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
মহাকাশ থেকে আসা সম্ভাব্য বিপদ থেকে পৃথিবীকে রক্ষায় এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় পরীক্ষা চালাতে যাচ্ছে নাসা। পৃথিবীর দিকে কোনো বিপজ্জনক আকারের গ্রহাণু ছুটে এলে তাকে কিভাবে প্রতিহত করা যাবে, মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নতুন অভিযানে এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হবে।
সম্ভাব্য কৌশলের কার্যকারিতা যাচাই করতে প্রথমবারের মতো কোনো গ্রহাণুকে ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করবে নাসার মহাকাশযান। এর মাধ্যমে গ্রহাণুটির কক্ষপথ পরিবর্তন করবে নাসা। পরবর্তী সময়ে পৃথিবীর দিকে কোনো গ্রহাণু ছুটে এলে এই প্রক্রিয়ায় তা প্রতিহত করা হবে।
পৃথিবী থেকে এক কোটি ১০ লাখ কিলোমিটার দূরের ডাইমরফস নামের গ্রহাণুতে আঘাত হানবে নাসার মহাকাশযান ডার্ট। বেশ দূরে হওয়ার কারণে গ্রহাণুতে আঘাত করায় পৃথিবীর কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। ডার্ট (ডিএআরটি) কথাটি ‘ডাবল অ্যাস্টেরয়েড রিডাইরেকশন টেস্ট’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
গত বছরের নভেম্বরে ডার্ট যানটি উৎক্ষপণ করে নাসা। ক্যালিফোর্নিয়ায় বিমানবাহিনীর ভ্যানডেনবার্গ ঘাঁটি থেকে স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ রকেটে যাত্রা শুরু করে ডার্ট। সব কিছু স্বাভাবিক থাকলে বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার ভোরে ঘণ্টায় ১৪ হাজার মাইল গতিতে ডাইমরফসে আঘাত করবে ডার্ট।
ডিডিমস নামের আরো বড় এক গ্রহাণুকে প্রদক্ষিণ করছে ডাইমরফস। অর্থাৎ ডিডিমসের চাঁদের মতো কাজ করে ডাইমরফস। ডার্টের সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে গ্রহাণুটি ধ্বংস হবে না। কক্ষপথ সামান্য বদলে যাবে মাত্র। ডিডিমস প্রদক্ষিণে কম সময় লাগবে তখন গ্রহাণুটির।
এই অভিযান সফল করা মোটেও সহজ কাজ হবে না। কেননা ডার্টের ক্যামেরা ডিডিমস থেকে ডাইমরফসকে আলাদা করে শনাক্ত করতে পারবে মিশনের একদম শেষ পর্যায়ে গিয়ে। তবে নাসার প্রকৌশলীদের বিশ্বাস, ডার্টের আধুনিক পথনির্দেশনা প্রযুক্তির সুবাদে সফলভাবেই লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা সম্ভব হবে।
ডার্টের আঘাতের প্রভাব নির্ভর করবে গ্রহাণুটি একটি বিশাল কঠিন শিলা, নাকি মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে জুড়ে থাকা বেশ কিছু পাথরের স্তূপ তার ওপর, এটি এখনো জানা যায়নি। এমনকি এর ঠিক ঠিক আয়তনও অজানা।
কয়েক সপ্তাহ আগে মহাকাশযান ডার্ট থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া ‘লিসিয়াকিউব’ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সংঘর্ষের ফলাফল দেখাবে। এবার গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তন করা সম্ভব না হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে আবারও একই চেষ্টা করবে নাসা।
দূর মহাকাশ ছাড়াও পৃথিবীর তুলনামূলক কাছাকাছি হাজারো বিভিন্ন আকারের গ্রহাণু ঘুরে বেড়াচ্ছে। ‘নিয়ার আর্থ অবজেক্টস’ নামে পরিচিত এ পাথুরে কাঠামোগুলোর ওপর বিজ্ঞানীরা নিয়মিত নজর রেখে চলেছেন। সৌরজগতের এ ধরনের অগণিত গ্রহাণু ও ধূমকেতুর মধ্যে খুব কমই পৃথিবীর জন্য সম্ভাব্য বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হয়। তবে নাসার প্রধান বিজ্ঞানী টমাস জারবুচেন বলেন, ‘আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, আরো কিছু সময় অপেক্ষা করলে এমন বস্তু পাওয়া যেতেই পারে, যা বিপজ্জনক। ’
পৃথিবীতে প্রাচীনকালে অনেক গ্রহাণুর আঘাতের নজির রয়েছে। ডাইনোসরের বিলুপ্তির জন্য গ্রহাণুর আঘাতকেই অনেক বিজ্ঞানী দায়ী করে থাকেন। ভূতাত্ত্বিক তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী, ছয় মাইল চওড়া চিকসুলুব গ্রহাণু প্রায় সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে পৃথিবীতে আঘাত হানে। ওই আঘাতের ফলে বায়ুমণ্ডল প্রচুর ধুলায় ছেয়ে যায়। সূর্যের আলো আটকে গিয়ে পৃথিবী দীর্ঘ শীতে নিমজ্জিত হয়েছিল। বাধাগ্রস্ত হয় উদ্ভিদের জন্ম। এর পরিণতিতে খাদ্যাভাবসহ নানা কারণে ডাইনোসরসহ প্রাচীন পৃথিবীর ৭৫ শতাংশ প্রাণী ক্রমে বিলুপ্তির পথে চলে যায়।
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- ভোলায় জেলা প্রশাসনের ঈদ সামগ্রী পেল ৩০ পরিবার
- ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা
- ভোলায় উদ্যোক্তাদের তিনদিনের ঈদমেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ঢল
- বোরহানউদ্দিনে মাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে আটক
- দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের সচেতনতা ও সামর্থ্য বাড়াতে হবে
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- ভোলায় সাড়ে ৩ হাজার কেজি অবৈধ মাছ জব্দ করেছে কোস্টগার্ড
- পায়ের পাতায় ব্যথা, হতে পারে যে রোগের লক্ষণ
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- পটুয়াখালী ইপিজেডের জমি হস্তান্তর, ১৩৫০ মিলিয়ন বিনিয়োগের প্রত্যাশা
- জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে পারলে ভোটের চিন্তা থাকবে না
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- ভোলায় শপথ নিলেন তিন ইউপি চেয়ারম্যান
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষকরাও বদলির সুযোগ পাচ্ছেন
- পরিবর্তন হলো ২৪৭ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- লিটনের সমস্যাটা মানসিক, এখান থেকে বের হতে হবে: সুজন
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখ টাকা টোল আদায়