• শনিবার   ২৫ মার্চ ২০২৩ ||

  • চৈত্র ১১ ১৪২৯

  • || ০২ রমজান ১৪৪৪

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা স্বাধীনতা দিবসে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে সরকার আমরা যুদ্ধ-সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি আদায়ে সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে ২৫ মার্চ ১৯৭১: রক্ত আর আর্তচিৎকারের ভয়াল রাত যে কোনো অর্জনেই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়: প্রধানমন্ত্রী গুণীজনদের হাতে স্বাধীনতা পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই আজকের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে প্লেন চলাচলের কেন্দ্রে পরিণত করতে রোডম্যাপ জরুরি জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার কাজ করে যাচ্ছে দেশের আবহাওয়া-জলবায়ু দিন দিন চরমভাবাপন্ন হয়ে উঠছে বঙ্গবন্ধুই ভূমিহীন ও গৃহহীনদের আশ্রয় দিতে গুচ্ছগ্রাম করেন ৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ে বিএনপি সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি: প্রধানমন্ত্রী দুঃখী মানুষের মুখের হাসিই বড় প্রাপ্তি: প্রধানমন্ত্রী ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ের সময় খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর দেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী আমরা যুদ্ধ ও আগ্রাসন সমর্থন করি না: শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা সাবমেরিন ঘাঁটির যাত্রা শুরু

ঠিক হচ্ছে পৃথিবীর প্রতিরক্ষা ঢাল ওজোনস্তরের ক্ষত

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারি ২০২৩  

ঠিক হতে শুরু করেছে পৃথিবীর প্রতিরক্ষা ঢাল ওজোনস্তরের ক্ষত। আগামী কয়েক দশকের মধ্যে আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি এ নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সাল থেকে প্রতি দশকে ৩ শতাংশ হারে ক্ষত সারতে শুরু করেছে ওজোনস্তরের। ২০৩০ সাল নাগাদ উত্তর গোলার্ধের অংশ ও ২০৬০ সালের মধ্যে এন্টার্কটিকার অংশ পুনরুদ্ধার হবে। 

১৯৮০ সালে প্রথম জানা যায়, ওজোনস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১০ বছর পর এটি সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছায়। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৬ মাইল ওপরে পৃথিবীকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয়া এই ওজোনস্তরের অবস্থান। 

 

আশির দশকের মাঝামাঝি বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্ত নেন, ওজোনস্তর এভাবে ধ্বংস হতে থাকলে পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে এটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এতে ত্বকের ক্যান্সারের হার বৃদ্ধি পাবে। ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হবে এবং সামুদ্রিক খাদ্যশৃঙ্খল ধ্বংস হবে।

ওজোনস্তরের এই জটিল সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। সিএফসি শিল্পের বিকল্প বের করা হয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় রোধে সাশ্রয়ী মূল্যের বিকল্পগুলো এখন উৎপাদন করা হচ্ছে।