• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অপেক্ষমাণদের তালিকা থেকে সরকারি মাধ্যমিকে ভর্তি শুরু

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১  

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে ২৫ জানুয়ারি সোমবার পর্যন্ত তাদের ভর্তি চলবে। কোটা ও অন্য সব কাগজ যাচাই করে এ সময়ে মধ্যে ভর্তিপ্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের তথ্যানুসারে, লটারির ফল অনুযায়ী নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মূল জন্মনিবন্ধন সনদ, মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা সনদ, সংরক্ষিত কোটা থাকলে সে–সংক্রান্ত কাগজ যাচাই করে ২০ জানুয়ারির মধ্যে সরকারি স্কুলগুলোতে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে। আর ২১ জানুয়ারি থেকে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষমাণ তালিকায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শেষ করতে হবে।

সরকারি স্কুলগুলোর ৭৭ হাজার ১৪০টি শূন্য আসনের বিপরীতে ভর্তির আবেদন করেছিল ৫ লাখ ৭৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী। ১১ জানুয়ারি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়।

প্রথমে রাজধানীর স্কুলগুলো এরপর পর্যায়ক্রমে মহানগর, জেলা ও উপজেলা শহরের সব মিলিয়ে ৩৯০টি স্কুলে লটারি হয়। লটারির ফলাফল তাৎক্ষণিকভাবে টেলিটক ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ই–মেইলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।