• শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী

অবহেলিত আকন্দের জাদুকরী গুণাগুণ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০  


  
সাদা আর হালকা বেগুনী রঙের আভা মেশানো ফুল আকন্দ। রাস্তার পাশে বেড়ে ওঠে নিজে নিজেই। অযত্ন আর অবহেলার মাঝেও টিকে থাকে গাছ। এটি কিন্তু মূলত এক প্রকারের ঔষধি গাছ। নানারকম স্বাস্থ্য সমস্যায় এর ছাল, পাতা, ফুল ব্যবহৃত হয়।

গ্রামাঞ্চলে হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আকন্দ পাতা ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদ চিকিৎসা মতে, ১৪টি আকন্দ ফুলের মাঝের চৌকো অংশ নিতে হবে। এর সঙ্গে ২১টি গোলমরিচ দিয়ে একসঙ্গে বেটে ২১টি বড়ি বানাতে হবে। প্রতিদিন সকালে পানি দিয়ে একটি করে বড়ি খেলে হাঁপানি রোগের উপশম হয়। 

এই ওষুধ খাওয়ার সময় পথ্য হিসেবে শুধু দুধ ভাত খেতে হয়। তাহলে শ্বাসকষ্ট দূর হয়। 

আকন্দ গাছের মূলের ছাল শুকিয়ে চূর্ণ করে, আকন্দের আঠা দিয়ে মুড়িয়ে বিড়ির মতো বানিয়ে, তার ধোয়া গ্রহণ করলে হাঁপানি সমস্যা লাঘব হয়। 

ফোঁড়া ফাটানোর কাজে আকন্দ পাতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আকন্দ পাতা দিয়ে ব্রণ চেপে বেঁধে রাখলে ফোঁড়া ফেটে যায়। 

বিছা কামড়ালে যে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয় তা কমাতে আকন্দ পাতা ব্যবহার করা হয়। 

দেহের কোনো স্থানে দূষিত ক্ষত হলে সেই স্থানটি আকন্দ পাতা সেদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে দিন। এতে সেখানে আর পুঁজ হয় না। 

বুকে সর্দি জমে গেলে পুরনো ঘি বুকে ডলতে হয়। ঘি মাখার পর বুকে আকন্দ পাতা গরম করে সেঁক দিলে দ্রুত সর্দি ভালো হয়। 

খোস পাঁচড়া কিংবা একজিমা সমস্যায় আকন্দের আঠার সঙ্গে চার গুণ সরিষার তেল মিশিয়ে গরম করুন। এই গরম তেলের সঙ্গে কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে একজিমা আক্রান্ত স্থানে ম্যাসেজ করুন। উপকার পাবেন। 

হাত বা পা মচকে গেলে আকন্দ পাতা দিয়ে গরম সেঁক দিন। ব্যথা উপশম হবে দ্রুত। 

অবহেলায় বেড়ে ওঠা গাছটির এত উপকারিতা কি জানা ছিল আপনার?