• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আগ্নেয়গিরির ‘অগ্ন্যুৎপাত’র আভাস দেবে ড্রোন

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০২০  

পৃথিবীতে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। এসব আগ্নেয়গিরি ছড়িয়ে আছে ৮১টি দেশে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রত্যেক বছর ৬০টির মতো আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে। কোনো কোনোটি বিস্মিত করে আমাদের, আর বাকিগুলো অনেকটাই নিয়মিত ঘটনা। এগুলোর মধ্যে কোনটি কখন জেগে ওঠে তা জানা মুশকিল।

তবে এখন থেকে আগ্নেয়গিরির জেগে ওঠার আগেই খবর পেয়ে যাবেন বিজ্ঞানীরা। এজন্য তারা বিশেষ এক ধরনের ড্রোন তৈরি করেছেন। ইতোমধ্যে এটির পরীক্ষা-নিরীক্ষাও সফল হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জীবন্ত আগ্নেয়গিরিগুলোর ওপর গবেষণা করতে এমনই এক বিশেষ ড্রোন ব্যবহার করছেন বিজ্ঞানারী। এই ড্রোনগুলো অগ্ন্যুৎপাতের আগে সে সম্পর্কে জানান দেবে। ফলে আগে থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করা যাবে। পাশাপাশি সঙ্গে এর ফলে পরিবেশের কতটা ক্ষতি হতে পারে, সে সম্পর্কেও আগাম বার্তা দেবে।

সম্প্রতি পাপুয়া নিউগিনির উপকূল এলাকা থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একটি দ্বীপে অবস্থিত মানাম মোটু আগ্নেয়গিরিতে এরকম একটি ড্রোন ব্যবহার করেন বিজ্ঞানীরা। আগ্নেয়গিরি থাকলেও ওই দ্বীপে প্রায় ৯ হাজার মানুষ বাস করেন। আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ার আগেই তাদের সাবধান করার ক্ষমতা ছিল ওই ড্রোনটির।

জানা গেছে, এই ড্রোন থেকে শুধু আগাম অগ্ন্যুৎপাতের কথা জানা যাবে তা নয়, আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প হচ্ছে কি-না তাও জানিয়ে দেবে। সেভাবেই ড্রোনগুলোকে তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের অক্টোবর ও ২০১৯ সালের মে মাসে দুটি পৃথক ড্রোনের সাহায্যে ওই আগ্নেয়গিরি পরীক্ষা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। ড্রোনে ক্যামেরা ও গ্যাস সেন্সরসহ আরও অনেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল।