• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

কী ঘটে নক্ষত্রের মৃত্যুদশায়, ছবিতে জানালো নাসা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১  

নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তে ঠিক কী কী ঘটে তার ছবি তুলে পাঠিয়েছে মহাকাশে থাকা নাসার চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরির টেলিস্কোপ। একইসঙ্গে নক্ষত্রের মৃত্যুর সময় যে নিউট্রন নক্ষত্রের জন্ম হয় তার ছবিও তুলতে পেরেছে নাসার মহাকাশযান।

নাসা জানিয়েছে, যে সুপারনোভার ছবি তুলেছে চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরি, তার নাম ‘আরসিডব্লিউ-১০৩’। নিউট্রন নক্ষত্রটিকে সেই তারার দেহাবশেষের একেবারে কেন্দ্রে দেখা গেছে।

কোনো নক্ষত্র যখন মৃত্যুর পর্যায়ে পৌঁছায় তখন প্রচণ্ড বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণের নাম ‘সুপারনোভা’। সেই বিস্ফোরণের পর তারার দেহাবশেষ থেকে জোরালো অভিকর্ষ বলের টানে দুই ধরনের মহাজাগতিক বস্তুর জন্ম হতে পারে। একটি ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর। অন্যটি নিউট্রন নক্ষত্র।

ব্ল্যাকহোলের অভিকর্ষ বল এতটাই জোরালো যে আলোও তার নাগপাশ কাটিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে না। সবকিছুকেই গিলে খায় ব্ল্যাকহোল। আর নিউট্রন নক্ষত্রের ঘনত্ব হয় অপরিসীম। ওই নক্ষত্রে নিউট্রন কণাগুলো এতটাই শক্তভাবে বাঁধা পড়ে থাকে যে, একটি সুগার কিউবের আকারের নিউট্রন নক্ষত্রের ওজন হয় ১০০ কোটি টনেরও বেশি। অর্থাৎ প্রায় একটা মাউন্ট এভারেস্টের সমান!