• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

কুষ্টিয়ার যে গ্রামের শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই ইউটিউবার, মাসে আয় ৬ লাখ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২০  

কুষ্টিয়ার খোকসার শিমুলিয়ার দেলোয়ার মাস্টার নেতৃত্বে প্রায় ২৫-৩০জন মিলে একটি ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করেন। চ্যানেলটির নাম ‘অ্যারাউন্ড মি বিডি’। ভিডিওর মাধ্যমে গ্রামীণ জীবন বিশেষত রান্নাবান্নাকে তুলে ধরা হচ্ছে বিশ্ব দরবারে। তাদের প্রচেষ্টায়ই শিমুলিয়া গ্রামটি ‘ইউটিউব ভিলেজ’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। 

 

 

তাদের করা রান্নার ভিডিওগুলোতে নেই কোনো উপস্থাপনা, নেই কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে ভিডিওগুলোর প্রত্যেকটির শুরু থেকে শেষ অব্দি উপভোগ করেন উৎসুক দর্শক।  আয়োজন করে গ্রাম্য ধারায় শত শত মানুষের জন্য রান্না করা হয়। এ রান্নার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াই শৈল্পিকভাবে ভিডিওতে তুলে ধরা হয়।

 

 

২০১৬ সালে এর যাত্রা শুরু হয়। অ্যারাউন্ড মি বিডি’তে বর্তমানে ২৪ লাখেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার আছে। প্রতিমাসে চ্যানেল থেকে আয় প্রায় ৬ লাখ টাকা। যদিও অর্থ আয়ই উদ্দেশ্য নয়, এলাকার সংস্কৃতি বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে পেরেই খুশি দেলোয়ার হোসেন।

তিনি বলেন, এমন নিরক্ষর একটা অঞ্চলে যে ইউটিউব ভিলেজ তৈরি করতে পেরেছি এটাই আমাদের বিশাল পাওয়া। আমাদের দেখাদেখি অনেক মানুষই ইউটিউব চ্যানেল গড়ে তুলেছে।

 

 

চ্যানেলটির ক্যামেরার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা বলেন, আমরা শখের বশেই ভিডিও করি। আগে মোবাইলে ভিডিও করতাম এখন ক্যামেরা কিনে নিয়েছি। আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির সঙ্গে যেন নতুন প্রজন্ম পরিচিত হতে পারে তাই আমাদের এই উদ্যোগ।