• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

গুজব প্রচারকারীরা নিবিড় নজরদারিতে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২০  

 


জাতীয় পর্যায়ে জনস্বার্থে বা নিরাপত্তা জনিত কারণে বিরাজমান কোনো বিষয়ে গুজব প্রতিরোধকল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সক্রিয় ভূমিকা পালন করে থাকে। বর্তমান সময়েও তারা করোনাভাইরাস সম্পর্কিত গুজব প্রতিরোধে কাজ করছে।
কিন্তু কতিপয়  লোকজন এবং এমনকি ‘জেকে ব্রেকিং নিউজ’  নামের একটি নিউজ পোর্টাল বিষয়টিকে কেন্দ্র করে নতুন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়াচ্ছে যে, আগামীকাল থেকে সবার মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড করা হবে, এমনকি হোয়াটস অ্যাপ, টুইটার এবং ফেসবুক অ্যাকাউন্টও মনিটরিং করা হবে। কিন্তু কল রেকর্ড করা বা হোয়াটস অ্যাপ, টুইটার এবং ফেসবুক অ্যাকাউন্টও মনিটরিং করার কোনো নির্দেশনা সরকারের পক্ষ হতে কোনো সংস্থাকেই দেয়া হয়নি বলে ডেইলি বাংলাদেশকে নিশ্চিত করেছেন একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা সমুহের কর্মকর্তাবৃন্দ।

তারা জানিয়েছেন, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে এমন ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে শুধু তাদেরকেই নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের ফোন কল রেকর্ড করার মতো কোনো কার্যক্রম কখনোই গৃহীত হয়নি। মানুষের মধ্যে অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই একটি মহল করোনাভাইসারের মহামারীর মতো উপদ্রুত সময়ে এসব গুজব ছড়িয়ে যাচ্ছে, এবং কিছু কিছু সাধারণ মানুষ সেগুলো বিশ্বাস করতে শুরু করেছে বলেও তারা জানান।  

জানা যায় যে, মূলত সরকারবিরোধী একটি মহল সুযোগ পেলেই কোনো দুর্যোগ বা বিশেষ সময়ে এ ধরনের গুজব প্রচার করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে থাকে। বিগত বছরগুলোর মতো এবারের গুজবটিও একই উৎস হতে করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, এরইমধ্যে শনাক্তকৃত এই গুজব সৃষ্টিকারী ব্যক্তি বা সংস্থাকে নিবিড় নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলেও জানা গেছে। জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য যারা গুজব ছড়াচ্ছে, তাদেরকে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।