• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

পায়রা বন্দরে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ইউরোপীয় ধাচে ঘর নির্মাণ

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

এগিয়ে চলছে পায়রা বন্দর উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য সাড়ে ৩ হাজার বাড়ির নির্মাণকাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে ১৪টি প্যাকেজের আওতায় এসব স্থাপনা নির্মিত হচ্ছে।

প্রত্যেক প্যাকেজে থাকছে আলাদা স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ ও বাজারসহ প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। ঘরগুলোর নকশা করা হয়েছে ইউরোপীয় ধাচে। নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে দেওয়া হবে প্রশিক্ষণও।

প্রথম দেখায় মনে হতে পারে ইউরোপের কোনো এক ছোট্ট শহর। একই মাপ ও রঙের সারি সারি পাকা ঘর, মাঝখানে খোলা জায়গা ও প্রশস্ত সড়ক। এক পাশে বাজারের জন্য নির্ধারিত স্থান এবং আধুনিক বিশাল মসজিদ।

তবে ইউরোপ নয়, এ দেখা মিলবে পটুয়ালীর কলাপাড়া উপজেলার আন্দারমানিক নদী পাড়ের মেড়াওপাড়া গ্রামে। যেখানে পায়রা বন্দরের জন্য প্রায় সাড়ে ৬ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করায় ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীর জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প করছে নৌ মন্ত্রণালয়।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এটিই সরকারের একমাত্র প্রকল্প, যেখানে বাসিন্দাদের নগদ ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি দেওয়া হচ্ছে পাকা বাড়িও।

প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন এম মুনিরুজ্জামান জানান, যাদের ২০ শতাংশের বেশী জায়গা অধিগ্রহণ হয়েছে তারা ৯৭৮ বর্গফুট আর এর নিচের ক্ষতিগ্রস্তরা পাবেন ৮৮৫ বর্গফুট বসতভিটা।

নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানান, চলতি বছরের মধ্যেই ১৪টি প্যাকেজের সব ঘর প্রস্তুত হয়ে যাবে।

এই প্রকল্প বাস্তবায়নের খরচ হবে প্রায় এক হাজার ৪৬ কোটি টাকা।