• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

বাবা-মা’র যেসব ভুলে নষ্ট হচ্ছে শিশুর ভবিষ্যত

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৪ অক্টোবর ২০২০  

প্রতিটি বাবা-মায়ের সৌভাগ্য বয়ে আনে একটি শিশু। পরিবারের এই খুদের মানুষটির যত্ন-আত্তির উপরই কিন্তু নির্ভর করে তাদের ভবিষ্যত। একটি শিশু কিন্তু একদম কাদা মাটির মতো। পরিবার তাকে যা শেখাবে সে কিন্তু সেটাতেই অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

তবে বর্তমানে বেশিরভাগ বাবা-মা কর্মজীবী হওয়ায় তারা শিশুকে সময় দিতে পারেন। এর ফলে বাধে যত বিপত্তি। শিশু একাকীত্ব অনুভব করায় দিনকে দিন মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তবে অনেক বাবা-মা শিশুর বোবাকান্না টের পায় না।

অনেক দায়িত্বশীল মা-বাবা এ ব্যাপারে ভুল করে থাকেন। তাদের একটি ভুলের জন্য একটি নষ্ট হতে পারে শিশু উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই ভুলগুলো কি কি?  

চাকুরীজীবি পরিবারের শিশুরা একটু ভিন্ন ভাবে বেড়ে ওঠে। যখন মা-বাবা দুজনেই কাজকর্মে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তখন তাদের একমাত্র আদরের সন্তানের স্থান হয় ডে-কেয়ার হোম অথবা বাড়ির কাজের মেয়ের কোলে।

শিশুটি যখন একটু বড় হয়। তখন তার আশেপাশে কাউকে না পেয়ে একাকীত্ব অনুভব করে। এর ফলে সে বেছে নেয় ইন্টারনেট, টেলিভিশন, আত্মঘাতী ভিডিও গেমস ও অশ্লীল ভিডিও ইত্যাদি।

যার ফলে একঘেয়েমি হয়ে শিশু ক্রমশ জেদি হয়ে ওঠে। ততদিনে শিশুটি কিন্তু মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এর ফলে দেখা দেয় শিশুর মিথ্যা বলা, না বলে অন্যের জিনিস নিয়ে যাওয়া, সামাজিক নিয়মগুলো না মানাসহ স্কুল পালানো।

শিশুর এইসময়কার মানসিক সমস্যাকে ওডিডি বলা হয়। অপজিশনাল ডেফিয়েন ডিজঅর্ডার। মানে হলো তর্ক করা। বড়দের একদমই মানবে না। তার নিজের কথার পেছনে অনেক যুক্তি দাঁড় করবে।

এবার জেনে নিন এগুলো থেকে শিশুদেরকে কীভাবে বের করবেন?
 
> অফিস শেষ করে বাড়ি যাওয়ার পথে শিশুর জন্য কিছু গিফট যেমন, তার পছন্দের কিছু খাবার, খেলনা, ইত্যাদি নিয়ে যেতে পারেন।

> বাসায় এসে তাকে সময় দিবেন এবং তার সঙ্গে খেলার ছলে প্রচুর শিক্ষনীয় বিষয়ে কথা বলতে হবে। ভালো আচার-আচরণ শেখাতে হবে।

> খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন সব সময় টেলিভিশন না দেখে, অপ্রাপ্ত বয়সে যেন ইন্টারনেট না ব্যবহার করে। এসব বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে বাবা-মাকে।

> সাপ্তাহিক ছুটিতে শিশুদেরকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। ঢাকার কোলাহল থেকে দূরে কোথাও। যেমন- পাহাড়ে, পার্কে কিংবা আত্মীয়স্বজনের বাসায়।   

একটি শিশুর সামাজিকীকরণ গড়ে ওঠে পরিবার থেকেই। কারণ পরিবারই তার প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।