• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

ভেন্টিলেটরের সাহায্যে সিংহভাগ করোনা রোগী সুস্থ সম্ভব

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৩ এপ্রিল ২০২০  

 

করোনার সঙ্কাটাপন্ন রোগীদের জন্য জরুরি অক্সিজেন ও ভেন্টিলেশন সুবিধা সহজলভ্য করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, শ্বাসনালীতে নল ব্যবহার ছাড়াই স্বল্প মূল্যের ভেন্টিলেটরের সাহায্যে সিংহভাগ রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব। আইসিইউ রোগীদের কথা বিবেচনায় এনে ভেন্টিলেটর আমদানির জোর তাগিদ বিশ্লেষকদের।


 করোনায় আক্রান্ত প্রায় ৮২ শতাংশ সাধারণ চিকিৎসায় সুস্থ হলেও ১২ থেকে ১৩ ভাগ রোগীর জন্য প্রয়োজন অক্সিজেন বা নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেশন। শ্বাসনালীতে নল না ঢুকিয়েই অক্সিজেন সরবরাহের এ ভেন্টিলেটরের একেকটির দাম মাত্র আড়াই থেকে ৫ লাখ টাকা। এ পদ্ধতিতে আক্রান্তের উল্লেখযোগ্য অংশকে সুস্থ করা সম্ভব বলে মত সংক্রামক ব্যাধি বিশেষজ্ঞদের।

মেডিসিন সংক্রামক ব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. আরিফুল বাসার বলেন, উল্লেখযোগ্য অংশকে সুস্থ করা সম্ভব কিন্তু তার জন্য একটা সেটআপ লাগবে, অক্সিজেন সাপোর্ট লাগবে। এবং এ কাজটা যে চিকিৎসকরা করবেন তাদের জন্য পর্যাপ্ত পিপিই লাগবে।

আক্রান্ত ৪ থেকে ৬ ভাগের জন্য প্রয়োজন আইসিইউ। দেশের বাস্তবতায় রাতারাতি শত শত আইসিইউ নির্মাণ সম্ভব না হওয়ায় অক্সিজেন সরবরাহের দিকেই প্রাথমিকভাবে বেশি জোর দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা। এক্ষেত্রে এখনই আক্রান্তের আনুমানিক সংখ্যা ধরে জোর প্রস্তুতির আহ্বান তাদের।


 

বিএসএমএমইউর আইসিইউ চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম আখতারুজ্জামান বলেন, পরিকল্পনা করা উচিত, করোনা স্পেশাল হাসপাতাল বানানো উচিত।

সরকারি বেসরকারি মিলে দেশে আইসিইউয়ের সংখ্যা প্রায় ৬শ’ হলেও, সচল নেই সমান সংখ্যক ভেন্টিলেশন মেশিন। জটিল রোগীদের কথা বিবেচনায় এনে অচল মেশিনগুলো কার্যক্ষম করার পাশাপাশি চিকিৎসকের চাহিদা অনুযায়ী দ্রুত আমদানির আহ্বান তাদের।

পরিস্থিতি ক্রমাগত খারাপ হলেও ভেন্টিলেটর সরবরাহকারীদের সঙ্গে সরকারের কেউ এখনও যোগাযোগ করেননি বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক।


তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমদানি করতে হবে এসব ইকুইপমেন্ট। ভেন্টিলেশন মেশিন ব্যতীত আমরা অনেক লোককে হারাব।

সঙ্কটকালীন মুহূর্তে কোন কোন হাসপাতাল থেকে ভেন্টিলেটর নেয়া হবে সেটি এখনই নির্ধারণের ওপর জোর দিলেন বিশ্লেষকরা। তবে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেবেন এমন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের এখনই প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করা না হলে যথাসময়ে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসা সম্ভব হবে না বলে মত তাদের।