• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মাংস রাধুন এই উপায়ে, তবেই ধ্বংস হবে করোনাভাইরাস

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৮ মার্চ ২০২০  

করোনা আতঙ্ক এখন রান্নাঘরেও ঢুকে পড়েছে! আর তাইতো প্রাণীজ আমিষ খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন বাঙালিরা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস এখনো প্রভাব না ফেললেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কিন্তু ভাইরাসটির বিস্তার ঘটছে। 

করোনার ভয়ে ভারতীয় বহু রান্নাঘর থেকে বাদ পড়েছে মাছ-মাংস। অনেকেরই ধারণা, এই ভাইরাস (কোভিড-১৯) হয়তো মাছ-মাংসের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কেউই মাংস খেতে নিষেধ করেননি। শুধু জানিয়েছেন কিছু বিশেষ নিয়মের কথা।

আরো জানানো হয়েছে, ফ্রিজেও বেঁচে থাকে এই ভাইরাস। তাই মাংস কেনা, রান্না ও ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখার বিষয়ে সচেতন থাকলেই এড়ানো যাবে করোনা। এই কোভিড-১৯-এর হানা থেকে বাঁচতে কোন নিয়মে মাংস খাবেন তা জেনে নিন-

> মাংস কেনার পূর্বে ভালো করে লক্ষ্য করুন তা টাটকা আছে কি না। বাসি মাংস মানেই যে করোনার ভয় থাকবে, তা একেবারেই নয়। তবে বাসি মাংস থেকে অন্য সংক্রমণ ছড়াতে পারে। এছাড়াও যে মাংস কিনছেন, সেই পশু বা পাখিটির আগেই মৃত্যু হলে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেটা জানার উপায় থাকে না। তাই পশু জবাইয়ের সময় বা তাজা মাংস কাটার সময় সামনে উপস্থিত থাকুন।

> প্রিজারভেটিভ মেশানো বা টিনবন্ধ ও প্যাকেটজাত করা মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বার্গার, পিৎজা বা চিকেনে যেসব মাংস ব্যবহার করা হয়, তার অধিকাংশই প্যাকেটজাত কিংবা প্রিজারভেটিভ মেশানো। এসব এড়িয়ে চলুন।

> বাজার থেকে মাংস নিয়ে আসার পর তা সামান্য গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ধুয়ে নিন। এতে করে মাংসের গায়ে থাকা রোগজীবাণু অনেকটাই ধুয়ে যায়। 

> রান্নার সময় লক্ষ্য রাখুন মাংস যেন সিদ্ধ হয়। বাঙালিরা যে তাপমাত্রায় মাংস রান্না করেন তাতে কোনো ভাইরাসই বেঁচে থাকে না। তাই মাংস যদি সুসিদ্ধ হয় তবেই নিশ্চিন্ত হয়ে তা খেতে পারেন।

> যেহেতু ফ্রিজেও বেঁচে থাকতে পারে করোনাভাইরাসটি তাই ফ্রিজ পরিষ্কার রাখুন। মাংসসহ যে কোনো খাবার ফ্রিজ থেকে বের করার কিছুক্ষণ পর ভালো করে গরম করে খেলে আর ভয় থাকবে না।