• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মাছের পেটে স্বর্ণ, কেজি প্রতি দাম সাড়ে ৩৪০০০ ডলার!

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২০  

ক্যাভিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খাবার হিসেবে সমাদৃত। প্রতি কেজির দাম হতে পারে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত। ৩৪ হাজার ৫০০ ডলারেও এক কেজি ক্যাভিয়ার বিক্রি হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। 

গত ২০০ বছরে খাবারটি আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। তবে ক্যাভিয়ারের এই উচ্চ মূল্যের কারণ কি? ক্যাভিয়ার মূলত স্টারজিয়ন নামক মাছের ডিম। 

এরা জীবন্ত ফসিল প্রাণীগুলোর একটি। পৃথিবীতে এদের আগমন ঘটে প্রায় ২২ কোটি বছর আগে। বর্তমান পৃথিবীতে এই মাছের ২৭টি প্রজাতি রয়েছে। যার মধ্যে ১৮টিই বিপন্নপ্রায়। 

প্রজাতি ভেদে মাছগুলো ৮ থেকে ২০ বছর বয়সে পরিণত অবস্থায় পৌঁছায়। এই লম্বা সময় ধরে এদেরকে যত্ন সহকারে লালন করতে হয়। 

 

মাছের পেটের ডিম

মাছের পেটের ডিম

বেশিরভাগ ফার্মেই ডিম সংগ্রহ করা হয় স্টারজিয়নকে হত্যা করে। প্রাপ্ত ডিম পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে কৌটাতে ভরা হয়। ঐতিহাসিকভাবে ক্যাভিয়ারের উৎপাদন কেন্দ্র রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য। 

একসময় কাস্পিয়ান সাগর থেকে প্রচুর ক্যাভিয়ার আহরণ করা হতো। সোভিয়েত ইউনিয়ন যতদিন টিকে ছিল, রাশিয়া ক্যাভিয়ার উৎপাদন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতো। 

সোভিয়েত ইউনিয়ন পতনের পর, কাস্পিয়ান সাগর হয়ে ওঠে চোরাকারবারিদের আখড়া। ব্যাপক হারে পাচারের ফলে, কাস্পিয়ান সাগরে এখন স্টারজিয়ন বিলুপ্তপ্রায়। 

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ক্যাভিয়ার উৎপাদিত হয় চীনে ৬০ শতাংশ। যদিও এখানকার ক্যাভিয়ার শতভাগ ফার্মে উৎপাদিত। চীনের জনগণ ক্যাভিয়ার খেতে অভ্যস্ত নয়। 

ফলে বেশিরভাগ ক্যাভিয়ার রপ্তানি হয়। এছাড়াও ইরান, ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশেই ক্যাভিয়ার উৎপাদিত হয়। তবে উৎপাদন খরচ অত্যাধিক হওয়ায়, ক্যাভিয়ার রয়ে গেছে মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরেই।