• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের

মুজিব বর্ষে ১৪ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে বাড়ি দিয়ে সম্মানিত করা হবে

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

মুজিব বর্ষে অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য গৃহনির্মাণ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেছেন, মুজিব বর্ষে ১৪ হাজার অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি করে বাড়ি দিয়ে সম্মানিত করা হবে।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে কার্যপ্রণালী বিধির ৭১ বিধিতে জরুরি জনগুরুত্বসম্পন্ন বিষয়ে শাজাহান খানের আনিত নোটিশের জবাব দিতে গিয়ে মন্ত্রী একথা বলেন।

মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ সুবিধা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রথম সম্মানিত করা শুরু করে। তখন ৩০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হতো ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে। সেখান থেকে পর্যায়ক্রমে বাড়িয়ে আজকে ১২ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে এবং ৪০ হাজারের স্থলে শতভাগ মুক্তিযোদ্ধারাই এই ভাতার আওতাভুক্ত হয়েছেন।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে ভাতা বৃদ্ধির বিষয়ে আগামী বাজেটে সক্রিয় বিবেচনাধীন আছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুজিব বর্ষে ১৪ হাজার অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে ১৬ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি করে বাড়ি করে দেব। মুজিব বর্ষে এমন করে সম্মানিত করা হবে। এছাড়া স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক উপহার থাকবে।

তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা অনেক সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন। চিকিৎসার জন্য প্রত্যেক হাসপাতাল ও বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোকে ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা আগাম দিয়েছি। যাতে কোন মুক্তিযোদ্ধা এসে টাকার অভাবে চিকিৎসা না করে ফিরে না যান। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

সেই চুক্তি অনুযায়ী ৫০ শতাংশ টাকা খরচ করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যখন দাবি করবে তখনই তাদের টাকা বরাদ্দ হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে। তাই অবশ্যই সমস্ত রকম সুযোগ সুবিধা দিতে সরকার আন্তরিক।