• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে

শচীনের বিদায়ী ম্যাচে সানগ্লাসের আড়ালে কেঁদেছিলেন গেইল

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২০  

শচীন টেন্ডুলকারের অবসর মানে ক্রিকেটের একটি যুগের অবসান। সমর্থকদের কাঁদিয়ে ২০১৩ সালের ১৫ নভেম্বর শেষবারের মতো ব্যাট হাতে ২২ গজে নেমেছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে করেছিলেন ৭৬ রান। আউট হন প্রথম স্লিপে দাঁড়ানো ড্যারেন স্যামির হাতে ক্যাচ দিয়ে। শচীন যখন ফিরছিলেন, প্রতিপক্ষ দলের এক বিখ্যাত ক্রিকেটার সানগ্লাসের আড়ালে চোখের জল লুকিয়েছিলেন। তিনি ক্রিস গেইল।

ড্যারেন স্যামি ক্যাচটি তালুবন্দি করে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে, শচীনের ২৪ বছরের ক্যারিয়ার তার হাত দিয়ে শেষ হয়ে গেল। বিষাদ ছুঁয়ে গিয়েছিল তাদের। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের বিদায় দেখে চোখ ভিজে গিয়েছিল ভয়ংকর ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইলের।  তার চোখে ছিল সানগ্লাস, তাই কান্নাভেজা চোখ দেখা যায়নি ক্যামেরায়। এতদিন পর সেই স্মৃতিচারণ করলেন গেইলের সতীর্থ কার্ক এডওয়ার্ডস।

ক্রিকট্র্যাকারকে এডওয়ার্ডস বলেছেন, 'শচীনের ২০০তম ম্যাচটিতে আমিও ছিলাম। তার বিদায়ী মুহূর্তে আমিও আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়েছিলাম। ভাগ্যিস আমার চোখে চশমা ছিল। আমার পাশে গেইলও ছিল। আমরা দুজনই কান্না আটকে রেখেছিলাম। এটা সত্যিই খুব আবেগের মুহূর্ত ছিল। এমন একজন খেলোয়াড়কে আর কখনও খেলতে দেখা যাবে না, এই বিষয়টাই মানতে পারছিল না কেউ। সবাই খুব আপসেট হয়ে পড়েছিল।'