• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই : ওবায়দুল কাদের ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী

স্পেসএক্সের আকাশযানে চাঁদে যাবে নাসার বিজ্ঞানীরা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২১  

মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা তাদের আগামী চন্দ্রাভিযানের আকাশযান নির্মাণ করার দায়িত্ব দিয়েছে স্পেসএক্স-কে।

বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এ দশকের শেষ দিকে আর্টেমিস নামে এক অভিযানের অংশ হিসেবে চাঁদে মানুষ পাঠাবে নাসা। সেই অভিযানের পুরুষ এবং নারী নভোচারী স্পেসএক্স-এর আকাশযানে করে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করবে।

স্পেসএক্স হচ্ছে ধনকুবের ব্যবসায়ী ইলন মাস্কের রকেট নির্মাতা কোম্পানি। আকাশযানের মুন ল্যান্ডারটি স্পেসএক্স এর স্টারশিপ ক্রাপ্টের আদলে তৈরি করা হবে, এটি দক্ষিণ টেক্সাসের একটি সাইটে পরীক্ষা করা হচ্ছে। নতুন আকাশযানটি হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম (এইচএলএস) নামে পরিচিতি পাবে।

এ যানটি মূলত চাঁদের কক্ষপথে থাকা মূল মহাকাশযান থেকে নভোচারীদের চাঁদের মাটিতে নামানো এবং সেখান থেকে আবার মূল যানে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার কাজটি করবে। এতে থাকবে একটি কেবিন-আর দুটি 'এয়ার লক', যার মাধ্যমে নভোচারীরা চাঁদের মাটিতে হাঁটাচলার জন্য বেরুতে পারবেন।

নাসার এই প্রজেক্ট পেতে ইলন মাস্ককে জেফ বেজোসের অ্যামাজনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়েছে। নাসা ও স্পেসএক্স-এর মধ্যে ২.৮৯ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয়েছে।

নাসা বিবৃতিতে বলেছে, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে নাসা এবং আমাদের অংশীদাররা ২১ শতকের প্রথম ক্রুদের চাঁদে অবতরণ করাবে।

ইলন মাস্কের স্পেসএক্স বহুদিন ধরেই স্টারশিপ নামে মহাকাশগামী রকেট-যান তৈরির কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। কল্পবিজ্ঞান কাহিনিগুলোতে যে ধরনের গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ঘুরে বেড়ানো মহাকাশযানের কথা বলা হয়-সেই ভাবনা থেকেই এই স্টারশিপ তৈরি হচ্ছে। এর দীর্ঘমেয়াদি উদ্দেশ্য মঙ্গলগ্রহে মানুষের আবাস প্রতিষ্ঠা। তবে নাসার জন্য যে চন্দ্রযানটি স্পেসএক্স তৈরি করবে তার কাজ হবে ভিন্ন ধরনের। নাসা মনে করছে তার অভিজ্ঞতাই এক্ষেত্রে সফলতা এনে দেবে।

নাসা এই মিশনে নামছে  আর্টেমিস প্রোগ্রামের অধীনে। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে এটি শুরু হয়েছিল। ২০২৪ সালের মধ্যে সংস্থাটি চাঁদে আবার মানুষ পাঠাতে চায়।