• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

হাঁটা শেখার আগেই মরণব্যাধি ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধে জয়ী তারা

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৫ মার্চ ২০২০  

জন্মের পর থেকেই যুদ্ধ চলছিল মরণব্যাধি ক্যান্সারের সঙ্গে। এই যুদ্ধ যতোটা না বাবা-মায়ের ছিল তারচেয়ে বেশি ছিল ছোট্ট শিশুটির জন্য। একের পর এক কেমোথেরাপির পর প্রাপ্তবয়স্করাও অনেকসময় হার মেনে যায়। সেখানে জন্মের পরই ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তা জয় করে ফিরে এসেছে তারা।

 

 

হাঁটা শেখার আগেই ক্যান্সার জয় করা ক্ষুদে বিজয়ীদের ছবি বিভিন্ন সময় সামাজিক মাধ্যমে উঠে এসেছে। নিচে ভাইরাল হওয়া কয়েকজন ক্ষুদে ক্যান্সারজয়ীর পরিচিতি তুলে ধরা হলো-

 

 

আমেরিকার নিউ জার্সির বাসিন্দা লিজেট-ক্যাথরিন দম্পতির সন্তান এভারেট পেপিন। দুই সপ্তাহ বয়সে এক ধরনের চোখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। ১৬ দিন বয়স থেকে তাকে কেমোথেরাপি দেয়া শুরু হয়। পাঁচমাস পর্যন্ত ছয়বার তাকে ফেলাডেলফিয়া শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। চিকিৎসকের মতে মতে এভারেট ক্যান্সার রোগীদের জন্য 'রোল মডেল'। 

 

 

টেক্সাসের বাসিন্দা সোফিয়া সান্দোভাল। দুই বছর বয়স থেকে তার ব্রেইন টিউমার অপসারণের জন্য একটি অপারেশন হয়। এরপর প্রায় একমাস সোফিয়া হাঁটতে পারছিল না এবং দীর্ঘ আটমাস তার কেমোথেরাপি চলে। আটমাস পর ফের চলতে শুরু করে সোফিয়া। এমনকি তার ভাইবোনদের সঙ্গে খেলাধুলাও করছে সে। কেমোর শেষদিন ওয়ান্ডার ওমেনের পোশাকে ক্যান্সারজয়ের দিনটি উদযাপন করে সোফিয়া।

 

 

লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত টেসা। ছয়বার কেমো দিতে হয় ছোট্ট শিশুটিকে। এই পুরোটা সময় জুড়ে বাবা-মায়ের পাশাপাশি আঠার মতোই লেগে ছিলেন ডাক্তার-নার্সরাও। শেষ কেমোর দিন টেসার সব রিপোর্ট তাদের একের পর এক সুখবর দিচ্ছিলো। যুদ্ধে জয়ী হয়ে গিয়েছিলো ছোট্ট টেসা। 

 

 

যেখানে ক্যান্সার মরণব্যাধি। জীবনের হাসি কেড়ে নেয়ার মতো একটি নাম সেখানে জয়ী হয়ে ফিরে আসা ছোট্ট হাসিমুখগুলো যেন সত্যিই নতুন করে বাঁচার প্রেরণা যোগায়।