• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

২ হাজার সন্তান জন্ম দিয়ে অবসরে যাচ্ছে ‘লাভার বয়’ দিয়াগো

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২০  

ইকুয়েডরের দ্য গালাপোগাস দ্বীপের বৃহৎ কচ্ছপগুলো প্রায় হারাতে বসেছিল। তাই বংশবিস্তারের জন্য এখানে আনা হয় ২টি পুরুষ ও ১২টি নারী কচ্ছপ। সান দিয়াগো চিড়িয়াখানা থেকে আসে পুরুষ কচ্ছপ দিয়াগো। এটিকে এখন দেওয়া হচ্ছে ‘প্লেবয়’ উপমা। খবর সিএনএনের।

দ্য গালাপোগাস পার্ক সার্ভিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৯৭৭ সালে এখানে আসার পর দিয়াগো একাই এত সন্তানের জন্ম দিয়েছে যে, সে তার প্রজাতি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করেছে। এখন ২০০০ এর বেশি কচ্ছপ রয়েছে দ্বীপটিতে। বলা যায় এজন্য একাই সব অবদান ‘লিজেন্ড’ দিয়াগোর।

১০০ বছর বয়সী এই ‘লাভার বয়’ বংশবিস্তারের দায়িত্ব শেষ করেছে। তাকে এখন উন্মুক্ত স্থানে ছেড়ে দেওয়া হবে।

পার্কের ডিরেক্টর জর্জ ক্যারিয়ন জানান, বংশবিস্তারে কচ্ছপটির সিংহভাগ অংশীদারিত্ব রয়েছে। স্বাভাবিক জীবনে তাকে পাঠানো আনন্দের।

দ্য গালাপোগাস আইল্যান্ড বন্যপ্রাণী উপভোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান। থিওরি অব ইভল্যুশন নিয়ে কাজ করতে চার্লস ডারউইনও এখান এসেছিলেন।